থান্ডার ক্যাটস
এই পোস্টে নিচের মন্তব্যটি দিয়েছেন সুব্লগার নাস্তিকের ধর্মকথা। ব্লগার প্রশ্নোত্তর তাকে ইমেইল করে বক্তব্যটি পাঠিয়েছিলেন।
বন্ধুরা,
আমি এখনো সা.ইনের প্রথম পাতায় ব্যানড! ব্যাক্তিগত কাজেও একটু বেশী ব্যস্ত। তারপরও সা.ইনে চোখ রাখার চেষ্টা করি নিয়মিত; লগিন না করেই ভিজিট করি বেশিরভাগ সময়।
আমাদের সাম্প্রতিক 'মৃদু' আন্দোলনের ফলাফল বিশ্লেষণ করতেই এই পোষ্ট।
'মৃদু' বলছি এ কারণে যে অসংগঠিতভাবে আমরা যে আন্দোলন শুরু করেছিলাম, তা এর চেয়ে হাজারগুন ব্যাপ্তিতে সংগঠিত হওয়ার দাবী রাখে। তবে আপনারাসহ আরো অসংখ্য ব্লগাররা যেভাবে তাৎক্ষনক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন তাতে এটুকু আশা বুকে জাগে যে তিন যুগের আবর্জনা সরানোর মহাকর্মযজ্ঞে কর্মীর অভাব হবে না আর কোনদিন!
কেন এ আন্দোলন?
~~~~~~~~~~~~
সা.ইনের শুরু থেকেই বাংলাদেশ-বিরোধী সুযোগসন্ধানী চক্র গোলমাল পাকিয়ে চলছিল। ব্লগিং করতে এসে এদের মোকাবেলা করতে হবে এমনটি ভাবেনি কোন 'সাধারন' ব্লগারই। 'সাধারন' কাদের এবং কেন বলি ব্যাখ্যা করছি - যারা ব্লগিং করে স্রেফ নিজের জন্য, আনন্দের জন্য, লেখালেখিতে আত্ববিশ্বাস অর্জনের জন্য কিংবা ইন্টারএ্যকশানের মাধ্যমে শুধুই সময় কাটানোর জন্য। এরা অনেকেই ধর্মভীরু, অনেকেই প্রবল ধার্মিক, অনেকেই আবার খানিকটা সংশয়বাদী, কেউবা আবার নাস্তিক।
এসবই তারা ব্যাক্তিগত পর্যায়ে রাখে এবং আশা করে অন্যরাও তাই করবে। কিন্তু লক্ষ্যনীয়, বাংলাদেশ আর বাংলা ভাষার প্রতি এদের মমত্ববোধ এদেরকে সবসময়ই এক করে রেখেছে। যত মতাদর্শের ভিন্নতাই থাকুক না কেন, বাংলা নিয়ে এদের আবেগ যখনই আঘাত পেয়েছে, এরা গর্জে উঠেছে। সা.ইনের বয়স তিন বছর পার হয়েছে - শুরু থেকেই এই অবস্থা চলছে। এভাবে কত 'সাধারান' ব্লগার এল আবার চলেও গেল।
অনেকেই রয়ে গেল। কিন্তু বিরোধি শক্তি যেন কিছুতেই দমছে না। বাংলাকে ভার্চুয়াল ধর্ষন করেই তারা সুখ পায়! কি স্পর্ধা তাদের! যখন তখন প্রশ্ন তোলে, মুক্তিযুদ্ধের শহীদের 'আসল' সংখ্যা কত? '৭১ এ শেখ মুজিব কেন পাকিস্তানে ছিল? কেন পাকিস্তানি বাহিনী মুক্তিবাহিনী বাদ দিয়ে ইন্ডিয়ার কাছে সারেন্ডার করেছিল? কেন উসমানীর বদলে এ.কে. খন্দকার সারেন্ডার অনুষ্ঠানে এসেছিল? প্রশ্নের পর প্রশ্ন! প্রশ্নের সিরিজই পোষ্ট করতে শুরু করলো 'যুক্তুবাদী' রাজাকারেরা! আর দলে দলে ছুপা রাজাকারেরা গিয়ে বাহবা দিতো আর নিজেদের মনের প্রশ্নও উপস্থাপন করতো। কাঁহাতক আর সওয়া
যায় এই ধৃষ্টতা! সংগবদ্ধ হল কিছু সাধারন ব্লগার, জন্মালো 'এ টিম'। এ টিম লেখা লেখি কমিয়ে দিয়ে এগিয়ে গেল রাজারার প্রতিরোধে।
এভাবেই দিন চলছিল।
ব্লগের যেখানেই রাজাকারি চেতনা সেখানেই এ টিমের গর্জন! বদলে গেল বিরোধিদের স্ট্র্যাটেজি - চলে এল ইসলাম! দ্রুত কিছু ব্লগার বুঝে গেল মধ্যপন্থায় লাভ বেশি! এই মধ্যপন্থীদের দলে ভীড়ে গেল জামাত-শিবির-আল-বদর- আল-শামস। শত্রু চেনা কঠিন হয়ে উঠল! অথচ আমায় মায়ের বিরুদ্ধে অনাচার যেন বেড়েই চলছে। কি করা যায়! হাত মুঠিবন্ধ করে বেহুদা আস্ফালনে যেন আর অপমান কাটছিল না! গালি দিয়ে যদি একটু প্রকাশ করা যায় তীব্র ঘৃনা! রাজাকার দেখলেই গালি আর থুঃ - তুই রাজাকার। পালটে জবাব দিল ওরা - তুই মুক্তিযুদ্ধ
ব্যবসায়ী।
তো এই তাহলে সমীকরন! বিভক্ত হয়ে গেল কমরেডরাও; আফসোস! ধর্ম আর রাজনৈতির ভিন্নতাকে আবার চমতকারভাবে ব্যবহার করতে শুরু করল রাজাকার বাহিনী। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে কিছু বললেই সে আওয়ামীলীগ, নাস্তিক, ধর্ম- বিদ্বেশী - নানা তকমা। ব্যাক্তিগত ভাবে যারা আওয়ামীগীলের বিরোধী তারা বিভ্রান্ত হল, যারা প্রবল ধর্মভীরু তারাও বিব্রত হল। সফল হল 'ডিভাইড এ্যান্ড রুল' প্রিন্সিপাল যা এই বেজন্মাগুলো শিখেছিল বিলেতিদের কাছে।
জানুরারির ৭/৮ তারিখে চরম হয়ে উঠল পরিস্থিতি।
'পরিকল্পিতভাবেই' শুরু হল আক্রমন। লক্ষ্য করুন বল্ধুরা, আমি বলছি পরিকল্পিত। অভিযাত্রী, বুড়া শাহরীয়ার, নাবিক এরা সবাই ছিল এই পরিকল্পনায়। যাক সেকথা, সবাই আপনারা
জানেন এরপর কি হলো।
'মৃদু' আন্দোলনঃ
~~~~~~~
পরদিন আরিল্ড আর নোটিশবোর্ড জানালো তাদের উষ্মা! আরিল্ড নিজেই নাকি একের পর এক পোষ্ট মুছছিল! আমার পরপর ৫টা পোষ্ট ছাড়ার ১ মিনিটের মাথায়ই উধাও হয়ে গেল; প্রথম পাতায় ব্যানড হলাম।
আমার আরো নিক আছে - জাগালাম। চলল
প্রতিবাদ। অসংখ্য সহযোদ্ধার প্রতিবাদে স্থবির হয়ে উঠল সা.ইন.। কলম/ কীবোর্ড বিরতিতে অংশ নিলেন সবাই, ধারন করলেন কালো ব্যাজ। এই সুযোগে চেনা হয়ে গেল who is who! ধরা পরল সব মধ্যপন্থী দালাল।
আবারও উস্কানী দিতে
শুরু করল বাংলাদেশ বিরোধী দল। সহযোদ্ধারা শত উস্কানীর মুখেও সতর্ক লড়াই চালিয়ে গেলেন।
মাত্র দুটো ছিল দাবীঃ
১) সহযোদ্ধা ব্লগারদের আনব্যান।
২) সা.ইনের নীতিমালা সংশোধন - বাংলাদেশ বিরোধীতা ঠেকাতে এক্সপ্লিসিট রুলস আরোপ এবং তার কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করন।
ব্যাস, এই! আর কিচ্ছু না।
আসলে আমাদের প্রানের দাবী ৩ বছরে সংশধিত পরিমার্জিত হতে হতে মাত্র এই দুই মৌলিক দফায় এসে ঠেকেছে।
পক্ষান্তরে, কর্তৃপক্ষের রেসপন্স কি? এক সপ্তাহের ব্যান কার্যকর থাকবে - ব্যাস। নীতিমালা সুংশোধনের ব্যাপারে তাদের ইতিবাচক কোন বক্তব্যই পাওয়া গেল না। অহংকারে অটুট থাকল তারা।
আন্দোলনের ফলাফলঃ
~~~~~~~~~~
ঠিক এক সপ্তাহ পরে আনব্যান করা হল ব্যান্ড ব্লগারদের।
ঠিক এক সপ্তাহ - লক্ষ্য করুন বল্ধুরা, এমনই বলেছিল কর্তৃপক্ষে। অনেকেই ভার্চুয়াল হাততালি দিতে শুরু করলেন। যুদ্ধের জয় উদযাপন করতে শুরু করলেন। খুলে ফেললেন কালো ব্যাজ।
আন্দোলনের ফলাফলঃ ঘোড়ার আন্ডা!দুই দফার একটিও পূরণ হয়নি।
হায়! আমরা কবে হিসেব করে নিজের লাভ-লোকসান বুঝতে শিখবো! আন্দোলনের ফলাফল যে শূন্য তা যেন সহযোদ্ধাদের কেউই বুঝল না। ঠিকই বুঝল শত্রুপক্ষ। জানালো না, চুপচাপ তারা শুরু করল আগের কৌশলে প্রচারনা। আপাতত পরিস্থিতি ঠান্ডা রাখতেই চাইছে তারা, তাই মূলত ইসলামিক পোষ্ট - নয়া নয়া নিকে আমদানী করতে
থাকলো ইসলামী ডায়েরি আর হাজী শরীয়াতউল্লাহ। শুধু মাঝে মাঝে নাড়া দিয়ে অবস্থা যাচাই করে।
আর আমরা? আবার লেগে পরেছি প্রেমের কবিতা আর পরচর্চায়।
ফাঁদে প্রথম পা দিল অমি পিয়াল। হাশেম পোদ্দার অমির স্ত্রীকে নিয়ে তেরছা ইঙ্গিত করল, দেখল অনেকেই কেউ কিছু বলল না। অমি গালি দিল, ব্যাস - ব্যান।
টানা এক সপ্তাহ ধরে বলবত থাকল অমির ব্যানাজ্ঞা।
মুছে গেল অমির সব পুরোন পোষ্ট! অমির দোষ কি? অমিকে কেনই বা দোষ দেব? আমার স্ত্রীকে নিয়ে বললে আমি নিজেও আঙ্গুল চুষতাম না। মিরাজের স্ত্রীকে নিয়ে বললে মিরাজ কি করতো কেউ কি অনুমান করতে পারেন?
আন্দোলনে কার কি লাভ হলোঃ
~~~~~~~~~~~~~
১) শত্রুপক্ষের লাভঃ চমতকার প্রচারনা পেয়ে গেল। তার চেয়েও বড় লাভ হলো গালিবাজ বলে একটা পক্ষের উপস্থিতি প্রমান করে দিল - যারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বলে, তারা স্বভাবতই গালিবাজ! এই কাজে তাদের পক্ষে বিনা পয়সায় শ্রম দিল সুশীল সমাজ; প্রতিষ্ঠিত করে দিল তারা গালিবাজদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া মুক্তিযুদ্ধ পক্ষ শক্তি - মূলধারা! মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষ কখনো গালি দেয় না! সুশীল দালালেরা বিভক্ত করে দিল মুক্তিযুদ্ধের পক্ষকে।
এ যেন বিএনপির মূলধারা আর সংস্কারপন্থী ধারা!
২) সা.ইনঃ 'বেনিয়া ব্যাবসায়ী চায় কড়ির আওয়াজ শুনতে, আমার ধর্ষিতা মায়ের আর্ত চিতকার সে শোনে না!' - কথাটা শতভাগ খাটে এদের ক্ষেত্রে। বিনা আয়ের ব্লগসাইট কেনই বা তারা চালাবে যদি লাভের কোন সম্ভবনাই না থাকে! হক কথা।
তো কি সেই লাভের সম্ভবনা? বন্ধুরা আপনাদেরকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই সিডরকালে সা.ইনের সেই 'ঐতিহাসিক' মোবাইল চ্যারিটি ক্যাম্পেইন ‘জাগরণের’ কথা। কত লাখ টাকা উঠেছিল? বাধ ভাঙ্গার আওয়াজ কত ডোনেট করেছিল? আসলে কি সেটা ছিল ডোনেশান নাকি মার্কেটিং এক্সপেন্স? কিসের মার্কেটিং? আচ্ছা যারা মার্কেটিং এ আছেন বলতে পারেন, মোবাইল ভিত্তিক কোন প্রডাক্টের মার্কেটিং করতে গিয়ে ১ লাখ টার্গেট কাস্টমারের কাছে এ্যাডভার্ট পৌঁছাতে
কত টাকা খরচ করতে হবে? ৫ লাখ? ১০ লাখ? কতটা সময় লাগবে একটা নিশ আইডিয়ায় কাস্টমারদের অভ্যস্ত করতে? ২০-৩০-৫০ হাজার টাকায় ১ সপ্তাহে যদি এটা করা যায় তবে কি আপনারা তাজ্জব হবেন? উঁহু, প্লীজ হবেন না। সা.ইন. ঠিক এমনটাই পরিকল্পনা করেছিল যখন বাংলাদেশ কাঁপছিল সিডরের তান্ডবে। মোবাইলে ফান্ড
ট্রান্সফার করে মোবাইল কমার্স শুরু করার জন্য বাংলাদেশ চমতকার একটা মার্কেট। ৩ কোটির ওপর মোবাইল ইউজার, তার উপর লার্জ কনজ্যুমার বেস।
সা.ইন. কেন নেবে না এই সুযোগ! তার ওপর যখন আস্ত একটা মোবাইল কম্পানি আছে তাদের ফেভ্যারে! সুযোগ নিক। তারা না নিলে অন্য কেউ নিক, বাংলাদেশে চালু করুক এম- কমার্স। কিন্তু তার জন্য কি ন্যুনতম মনুষত্যবোধও থাকবে না! অসহায় সিডর
আক্রান্ত মানুষগুলোর ভাগ্য নিয়ে বানিজ্যের প্রচার? একি চ্যারেটি? জাগরন ক্যাম্পেইনে কেন 'একটি মোবাইল থেকে একটি মেসেজ' নীতি ছিল, তা আশা করি এবার পরিষ্কার হয়েছে।
জাগারনের ব্যাপারটাকে বিচ্ছিন্ন কোন ঘটনা ভাববেন না দয়া করে। আজ যে রাজাকার রাজাকার চেচামেচি শুনছেন ব্লগজুড়ে, এতে কার লাভ সবচেয়ে বেশী?
সা.ইনের নয়? যত চেচামেচি তত নিয়মিত ভিজিটর! দ্রুত ট্র্যাফিক আনতে এবং ধরে রাখতে এর চেয়ে সস্তা, সহজ আর কার্যকর পন্থা কি আর আছে? নেই।
যত হিট তত মার্কেটিং। রেডিও ফুর্তি এখানে সেভাবে টেকেনি, কারন কি? ‘আওয়াজ’ বানিজ্য করতে পারেনি কারন কি? আমরা না ভাবলেও ব্যবসায়ী মালিকরা তা নিয়ে ভাববেন না এমনটা যেন কেউ মনে করবেন না। তারা ভাবছেন – এবং এ্যাকশান নিচ্ছেন। তারা প্রস্তুতিও নিচ্ছেন – ট্যাকনিক্যাল এবং বিজনেস পার্সপেক্টিভ থেকে। এবং রাজাকার তোষন স্রেফ একটা উপায় মাত্র।
সময়ের ব্যবধানে এরাই হইয়ে উঠবে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বন্ধু। ব্যাপারস না! এদের চিনে রাখুন।
৩) আন্দোলনকারীদের লাভঃ এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিবেচ্য বিষয়। আমাদের কি লাভ হয়েছে? এই বিষ্ঠা পরিস্কার করতে না হলে হয়ত আমাদের মধ্য থেকেই বের হত অনেক কবি, লেখক, তার্কিক। বাংলা বলগ উজ্জীবিত হত সুলেখনীতে।
কিন্তু সব জলাঞ্জনি দিয়ে আমরা যে রাজাকার খেদানোতে লেগেছি আমাদের ফায়দাখানা কি?
এই আন্দোলন আমাদের দিয়েছে কি? আগেই বলেছি শূন্য। আন্দোলনের মূল দুই দফার একটিও কার্যকর হয়নি। আমাদেরকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে সা.ইন. যেমন ছিল তেমনই আছে। তবে বদলে গেছি আমরা। এটাই আমাদের মূল লাভ।
আমরা এখন জানি পক্ষ কয়টা; প্রতি পক্ষে দল-উপদল কয়টা। তাদের স্বরূপ কি! জানি কারা মুখোশ পরে আছে, আর কারা তরবারী লুকিয়ে রেখেছে পেছনে। আমরা এখন জানি আমাদের সাথে আছে কারা কারা। আমরা এখন অনেক বেশি সতর্ক, সংগঠিত। আমরা এখন জানি কিভাবে আমাদের
বিভক্ত করা হয়।
আমরা জানি আমাদের দুর্বলতা কোথায়। আমরা জানি কি করে উস্কানীতে সতর্ক থাকতে হয়। আমরা জানি এই অন্ধকারের শেষ আছেই। আর আমরাই প্রথম সারিতে থাকব যারা আলোর পথ দেখাবে নতুন প্রজন্মকে।
এ আমাদের প্রজন্মের দায়ভার।
এ দায় মেটাতেই আমাদের অহর্নিশ প্রতিরোধ।
আমাদের সংগ্রাম চলবেই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।