আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব। হাতী গাথায় পরলে চাম্চিকায় লাথি দেয়। কথাটি প্রমানীত।
তাই বলে বাংলাদেশে তারেক-কোকোর কেউ নাই! মানতে পারছি না।
মা খালেদা কৈ থাকেন? আপনি না গার্জিয়ান? কোনো দ্বায়ীত্ব বোধ নাই তারেক-কোকোর প্রতি?
আর হারাম খোরের দল গুলো কৈ থাকে? যারা তারেক-কোকোর নাম বিক্রি করে এতকাল খেয়ে পড়ে বেঁচে ছিল।
ঋণ খেলাপীর মামলায় খালেদা জিয়ার দুই ছেলে তারেক রহমান এবং আরাফাত রহমান কোকোসহ ৯ জনের সমন ফেরত আসায় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেয়ার আদেশ দিয়েছে আদালত।
সোমবার ঢাকার প্রথম অর্থঋণ আদালতের বিচারক রবিউল ইসলাম এই আদেশ দেন। আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্যও দিন নির্ধারণ করেছেন তিনি। তারেক-কোকোসহ বিবাদীদের ঠিকানায় না পাওয়ায় সমন ফেরত আসে।
গত বছর ২২ অক্টোবর একই আদালত বিবাদীদের প্রতি সমন জারি করে।
সমনের অপর ৭ বিবাদী হলেন সদ্য প্রয়াত খালেদা জিয়ার ভাই সাঈদ ইস্কান্দারের ২ ছেলে শামস ইস্কান্দার ও সাফিন ইস্কান্দার, মেয়ে সুমাইয়া ইস্কান্দার, স্ত্রী নাসরিন আহমেদ, তারেক রহমানের বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, মামুনের স্ত্রী শাহিনা বেগম ও গাজী গালিব আব্দুস সাত্তার।
সোনালী ব্যাংকের মতিঝিল স্থানীয় কার্যালয় শাখার সিনিয়র নির্বাহী কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম গত বছরের ২ অক্টোবর বিবাদীদের বিরুদ্ধে ৪৫ কোটি ৫৯ লাখ ৩৭ হাজার ২৯৫ টাকা ঋণ খেলাপীর অভিযোগে মামলা করেন ।
মামলার অভিযোগে বলা, দ্বিতীয় বিবাদীরা ড্যান্ডি ডাইংয়ের পক্ষে ১৯৯৩ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি সোনালী ব্যাংকে ঋণের জন্য আবেদন করেন। ওই বছরের ৯ মে সোনালী ব্যাংক ঋণ মঞ্জুর করে।
২০০১ সালের ১৬ অক্টোবর বিবাদীগণের আবেদনক্রমে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ সুদ মওকুফ করেন।
এরপর বিবাদীদের আবেদনক্রমে ঋণ পুনর্তফসিলীকরণ করা হলেও বিবাদীরা ঋণ পরিশোধ করেননি। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।