আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

'ডিজিটালের' সাতকাহন

সুস্থবিজ্ঞানের চর্চা করতে চাই মনে পড়ে জেমস বন্ডের সেই মুভির কথা? জেমস বন্ডকে কেউ একজন পানীয়ের সাথে বিষ মিশিয়ে দিয়েছিল। সে দ্রুত তার দামী গাড়ীতে ফিরে এসে কিছু একটি দিয়ে শরীরটা পেচিয়ে ফেললো। মুহুর্তেই শরীরে সব তথ্য চলে গেল তাদের ডাক্তার আর ‘এম’ এর কাছে। ব্লাড প্রেসার, হার্ট বিট এমনকি মস্তিকের সব অবস্থা সব কিছুই পর্দায় ফুটে উঠল। ক্যাসিনো রয়া ল নামের এই মুভিটিতে যা দেখানো হয়ে তার কোন কিছুই কিন্তু অবাস্তব নয়।

কি বিশ্বাস হচ্ছেনা আমার কথা? একটু ধৈর্য্য ধরেন সব বিশ্বাস করবেন। ডিজিটাল ডিজিট(সংখ্যা)+টাল(মাতাল)(বাঙ্গালী মতবাদ দিলাম আরকি) আসলেই কি মাতাল? জাতে মাতাল হলেও সে কিন্তু তালে ঠিক। ঠিক না হলে কি আর পুরো পৃথিবীকে পরিবর্তন করে ফেলে? আমাদের মাথা টা ঘুরানোর জন্য চলেন এইবার ডিজিটালের বৈজ্ঞানিক সংঙ্গাটুকু দেখি: একটি ডিজিটাল সিস্টেম তথ্য প্রযুক্তির বিমূর্ত মান ব্যবহার করে। বিপরীতভাবে, একবার অ ডিজিটাল (অথবা এনালগ ) সিস্টেমের যা তথ্য একটি অবিচ্ছিন্ন ফাংশন ব্যবহার করে উপস্থাপন করে। যদিও ডিজিটাল উপস্থাপনা হয় বিমূর্ত তথ্য প্রতিনিধিত্ব যেমন সংখ্যা ও অক্ষর বা শব্দ যেমন, চিত্র, এবং অন্যান্য পরিমাপ হিসাবে ক্রমাগত হিসাবে উপস্থাপন করা হয়।

ডিজিটাল শব্দ একই উৎস থেকে আসে হিসাবে শব্দ অঙ্ক এবং digitus আঙ্গুলের হিসাবে (আঙুল জন্য ল্যাটিন শব্দ), বিমূর্ত গননার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটা কম্পিউটার এবং ইলেকট্রনিক্স মধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়, বিশেষত যেখানে বাস্তব তথ্য বাইনারি সাংখ্যিক ফরমের মধ্যে ডিজিটাল অডিও এবং ডিজিটাল ফোটোগ্রাফি হিসেবে রূপান্তরিত হয়। আসল কথা হল ডিজিটাল মানে হল কোন কিছুর সাংখিক উপস্থাপনা। তাতে কি আইলো আর গেল এই বার আসেন জেনে নেই এই জিনিস টা কই কাজে লাগায়। আগেই বলেছি এইটা কাজে লাগে যে কোন গননায়।

এই শব্দটি এখন ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসের মধ্যে বেশি জড়িত। তাই বলা যায় ইলেক্ট্রনিক্সই সেই জগত উন্মুক্ত করে দিয়েছে আমাদের জন্য। আরো সহজে করে বললে বলা যায় ট্রানজিস্টর নামক ইলেক্ট্রনিক্স ডিভাইসটিই পরিবর্তন করে ফেলেছে সব কিছু। এখন প্রশ্ন হলে এইটি কি? কি ই বা করে? এইটা কি সেইটা পরে বলি। এইটা কি করে সেইটাই আগে বলি।

এইটা যা করে তা হল অন আর অফ। হ এইটার কাজই হল সুইচ টিপা। খুব সহজ না। লক্ষ লক্ষ সুইচ যখন অফ আর অন হয় তখন দেখতে কিন্তু অসাধারন লাগে। আর এই ভাবে আপনে খুব সহজে যে কোন তথ্যও ধারন করতে পারেন।

কারেন্ট থাকলে অন বা ১ আর না থাকলে অফ বা ০। বাইনারী নাম্বার সিস্টেমের কি সুন্দর ব্যবহার। এই বার আপনে কিন্তু যোগ বিয়োগ গুন ভাগ সব কিছু করতে পারবেন। আর এই কাজ গুলাই করে মাইক্রোচিপ গুলো। আপনে একটা ভিডিও দেখতাছেন আর সে বইসা বইসা কারেন্ট অন অফ করতাছে।

সেইটাই আপনে “ছাইয়া দিল মে আনারে...” গান হিসাবে দেখতাছেন। হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ অনু আকৃতির ট্রানজিস্টর নিয়েই আমাদের কম্পিউটার আর মোবাইল। ডিজিটাল বাবার ইনপুট নতুন মোবাইলটা হাতে নিয়াই আপনের দোস্তরে কইলেন দোস্ত একখান ফটুক তোলরে। স্খ্যাচ শব্দে দোকানারে সব মোবাইলের সামনে সে আপনার সুন্দর হাসিমাখার মুখের ছবি তুলে ফেলল। কি মনে করলেই ঘটনা এত ছোট? জানেন আপনে কতবড় কাজ করে ফেলছেন।

এই কাজের জন্য কতলোকে জেল জরিমানা খায়। যাই হোক টেকনিক্যালি আপনে যা করলেন তা হল আপনার পরিবেশ টাকে ডিজিটালাইজ করে ফেললেন। তৈরী হল নতুন ডিজিটাল তথ্য। লক্ষ লক্ষ ট্রানজিস্টরের মাধ্যমে আপনার বর্তমান পরিবেশের তথ্য সাংখিক রুপে প্রবেশ করে ফেলেছে আপনার মোবাইলের স্টোরেজে। সাথে সাথে সেই তথ্যটার নতুন যুগ শুরু হল।

তথ্যটা আপনে কিভাবে দেখবেন সেইটা পরের বিষয়। কিন্তু তথ্যের একটা সাংখিক মান আপনি ইতোমধ্যে দিয়ে দিয়েছেন। এটি এখন ০ আর ১ এর সমন্বয়ে একটি ভ্যালু হয়ে গেল। ফিরে যাই সেই জেমস বন্ডের মুভিতে, বন্ড সাহেব যে ডিভাইসটি তার শরীরে পেচাইছেন সেই ডিভাইসটার ঠিক ওই কাজটিই করে ০ আর ১ বানায়। এনালগ তথ্যকে ডিজিটাল বানায়।

আপনের ভালবাসা, আবেগ কিন্তু এনালগ। এই গুলা আপনে ছাড়া কেউ অনুধাবন করতে পারে না। কিন্তু ডিজিটালের এমনই বৈশিষ্ট্য এটি কিন্তু ঠিকই ট্রান্সফার করা যায়। অন্য যে কেউ এই তথ্যগুলো বুঝতে পারে। আর সমস্যাটা এই খানেই যা আজকে আমার মূল আলোচনার বিষয়।

ডিজিটাল বাস ডিজিটাল বাসের কাম হল আপনের সেই ডিজিটাইজ সংখ্যাটারে নিয়া যাওয়া। সেই বাবাজি তার কাজ কর্মে বহুত এক্সপার্ট। যেমন ধরেন ইন্টারনেট । বইসা বইসা ফেসবুক আর ব্লগ গুতাইতাছেন তার মাধ্যমে। বিভিন্ন কেরামতিও দেখায় আমাগো সেই ডিজিটাল বাস।

ওনার গুণ নিয়া আমরা একটু কম আলোচনা করি, বোঝেনইতো সমালোচনা করলে আমার এই লেখাটাই আর পড়তে পারবেন না। ডিজিটাল তথ্য উপস্থাপন ওই যেই ফটুখান তুলছিলেন মনে আছে? আপনার হাসিমুখ দেখে আপনের বন্ধুতো হাসতে হাসতে শেষ। আপনে তার উপর রাগ কইরা মোবাইলা কাইড়া নিলেন তাতে কি? যা হওয়ার তা তো হয়েই গেছে। এইবার আপনে ডিজিটাল তথ্য টিকে দেখতে চাইলেন। যেহেতু আপনি আপনাকে তুলেছেন তাই আপনারে দেখানোর কথা বাস্তবেই।

কিন্তু আমাদের বিজ্ঞান এখনো আপনারে ডুপ্লিকেট করার সহজ উপায় পায়নি। তাই সে ওই ভাবে আপনারে দেখাইতে পারতাছে না। সে আমাদের এই তথ্যগুলো দেখায় মুলত চারটি উপায়ে আর সেই গুলা হল: লেখ্য(Text), চিত্র(Picture/Image),শব্দ(Sound),ভিডিও চিএ(video) আকারে। আবার জাপানি রোবট এসিমো(Asimo) কথা মনে আছে নিশ্চই। সেই এই তথ্য গুলো নিয়া প্রসেসিং করে আবার হুবুহ নকল করতে পারে তার মটর গুলোর মাধ্যমে।

অর্থ্য সেই তথ্যগুলোই সে এই চারটি পৃক্রিয়ার বাইরে দেখাচ্ছে। তাই তথ্য উপস্থাপনের অনেকগুলো উপায় থাকতে পারে। সামনে হয়তো আমরা আরও পাবো। বুদ্ধিমান ‘ডিজিটাল তথ্য’ ইতিমধ্যে আমরা রোবট্রিক্স নিয়ে অনেকদূর চলে গেছি। তাদেরকে দ্রুত উন্নত করছি।

এখনকার একটি কম্পিউটার গণনা করতে পারে অনেক অনেক গুন বেশি। তাহলে ডিজিটাল তথ্যের প্রসেসিং ক্ষমতা আমাদের অনেক বেড়ে গেছে। এখন দরকার সেই তথ্যের একটু বুদ্ধিমত্তা। কি বলেন? উন্নত দেশগুলো এইবার লাগছে গাড়ীর পিছনে। গাড়ী আর আপনারে চালাতে হবে না।

নিজে নিজে চলবে সে। আপনে শুধু বলে দিবেন সে কোথায় যাবে বাকিটা আপনার গাড়ী, বুদ্ধিমান রাস্তা আর জিপিএসই বলে দিবে। তার অর্থ দাড়ালো ডিজিটাল সিস্টেমের ব্যবহার আমরা বেশ ভালভাবে শিখে ফেলেছি। আবার ফিরে যাই ক্যাসিনো রয়ালের সেই দৃশ্যে। নায়কের অবস্থা জানানোর পর তা তাৎক্ষনিক একটা সমাধানও দিয়ে ফেলে ডাক্তার।

যার ফলে কিছুক্ষনের ভিতর আমাদের বন্ড সাহেব কিছুটা সুস্থ হয়ে যায়। তাহলে সেই ডিজিটাল তথ্যকে আমরা আবার এনালগে যান্ত্রীক শক্তিতে পরিণিত করলাম। অনেক দূর থেকেই। আজ আমাদের বাড়ীঘর ও বুদ্ধিমান হয়ে গেছে। সে বুঝতে পারে কখন বাতি, পাখা বা এসি অন অফ করতে হবে।

বাড়ীর এসি গুলো আপনার শরীরে তাপমাত্রা আর পারিপার্শ্বিক তাপমাত্রার তুলনা করে বুঝতে পারে কোন তাপমাত্রাটি সবচেয়ে উপযুক্ত। এটি এখন আর সাইন্সফিকশন নয়। ফেসবুক আপনার আপলোড করা ছবি থেকে ঠিকই আপনাকে চিনতে পারে এমনকি সরাসরি ট্যাগও(অটোট্যাগ এখন বন্ধ আছে) করতে পারে। তার মানে কি দাড়ালো ডিজিটাল এই তথ্যগুলো বুদ্ধিমান হয়ে গেছে। কিছু ক্রাইটেরিয়ার উপর ভিত্তি করে সে এখন সিদ্ধান্ত দিতে শিখেছে।

একীভূত ডিজিটাল পৃথিবীর স্বপ্ন মনে করুন সিড়ি থেকে হঠাৎ পড়ে গিয়ে আপনার একটু খানি ব্যাথা পেয়েছেন। আপনার হাতে থাকা ঘড়িটি ঠিকই টের পেয়েছে যে আপনার হার্টবিট বেড়ে গেছে। কারন হিসেবে সে দ্বার করিয়েছে সিড়ির তথ্যকে যে এই লোকটি এইমাএ এখানে পড়ে গেছে। আপনার ঘড়িকে আবার আপনার শরীরে থাকা পোশাকটি জানায় যে আপনার তাপমাত্রা বেড়েছে। ঘড়িটি তাঃৎক্ষনিক যোগাযোগ করে রোবো ডাক্তারের সাথে।

রোবো ডাক্তার আপনার গাড়ীটিকে নিদের্শ দেয় যাতে সে দ্রুত সবচেয়ে কাছের হাসপাতালে চলে যায়। আপনি গাড়িতে গিয়ে বসা মাএ গাড়িটি ট্রাফিক কৃতপক্ষকে জানিয়ে দেয় যে আপনি গুরতর অসুস্থ তাই গাড়ীটিকে দ্রুত যেতে হবে। ট্রাফিক পুলিশ আপনার গাড়ীটিকে চলার পথ উন্মুক্ত করে দেয়। গাড়িটি সবচেয়ে কাছের হাসপাতালে পৌছে দ্রুত এই তথ্যটিকে জানিয়ে দেয়ে রোবো ডাক্তারকে। গল্পটি আপতত একটুকুই রাখি।

একিভূত এই ডিজিটাল পৃথিবীর স্বপ্ন আমরা মানুষেরা দেখি যেখানে অটোমেটিকই সব কিছু হয়ে যাবে। সেই দিকেই আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। ডিজিটাল তথ্যের উপরই সব কিছু নির্ভর করছে। এই উন্নত ডিভাইসগুলো নিজে নিজে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। তাহলে এবার কি ব্যাপার বুঝলেন না।

এত এত তথ্যের ভিতর কোনটি গুরুতপূর্ন তা কিভাবে পাবেন। কোনটিই বা আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবেন তাই বা বুঝবেন কিভাবে। আপনার কম্পিউটারে একটি আইকন আছে তাতে ক্লিক করলেই কম্পিউটারটি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। চালু করে দেখলেন আপনার ডেস্কটপে যে ফাইলগুলো রেখেছিলেন সে গুলো আর কোথাও নেই। আবার ফেসবুকে আপনারই বন্ধু আপনার ছবির মুখটি সুন্দরী আবেদনময়ী নায়িকার ছবির মুখে লাগিয়ে দিয়েছে।

বিষয়গুলো আপনি যতটা সহজ ভাবছেন মোটেই সহজ নয়। বরং এটি প্রশ্নবিদ্ধ করেছে আমাদের একীভূত ডিজিটাল দুনিয়ার স্বপ্নকে। একটি পুরাতন স্ট্যটিসটিকস দেই (শুধু বুঝার জন্য প্রতিদিন আমরা কত কিছু ডিজিটালাইজ করছি) টুইটার প্রতিদিন ২০০ মিলিয়ন টুইট অথবা তৈরি তথ্য আনুমানিক 46MB/sec (আগস্ট 2011) আছে ফেসবুক আছে দৈনিক 50% লগিং (মার্চ 2011) সঙ্গে 640 মিলিয়ন ব্যবহারকারী, লিঙ্কডইন 100 মিলিয়ন ব্যবহারকারী (মধ্য-2011) আছে বৃহত্তম ইয়াহু Hadoop ক্লাস্টারের 82PB হয়, এবং তার উপর 40,000 সার্ভারের অপারেশন চলমান (জুন 2011) ফেসবুক তথ্য 15TB গড়ে সংগ্রহ প্রতিদিন অথবা প্রতি বছর 5000 + টিবি, এবং এক ক্লাস্টারের মধ্যে অধিক 30PB রয়েছে (মার্চ 2011) 107 ট্রিলিয়ন 2010 ইমেল বার্তা পাঠানো হয়েছে ছিল 2010 এ পর্যন্ত 152 মিলিয়ন ব্লগ ড্যাবড্যাব করে তার সূচীর তুলনায় আরো 50 বিলিয়ন পৃষ্ঠা (ডিসেম্বর 2011) আছে YouTube-এ প্রতিদিন 3 বিলিয়ন দর্শক রয়েছে, 48 ঘন্টার ভিডিও প্রতি মিনিটে (মে 2011) আপলোড করা হয় ডিজিটাল তথ্য স্থানান্তর করা যেমন সহজ তেমনি সহজ একে পরিবর্তন করা। উপরে একীভূত দুনিয়ার উদাহরনে আপনার শত্রু ইচ্ছে করলেই কিন্তু বাগড়া দিতে পারে। মনে করুন যে আপনার রোবো ডাক্তারকে প্রভাবিত করতে পেড়েছে।

তবে ডাক্তারে এমন একটি অবস্থার কথা বলল যেমন উনি বলল যে আপনার মৃগীরোগ আছে। এটি রোবো ডাক্তার সিদ্ধান্তকে পরিবর্তন করতে পারে। যার ফলে আপনি পড়বেন অনাকাঙ্খিত এক নতুন যন্ত্রনায়। কম্পিউটারের ভাইরাস চিরজীবনই থাকবে। কারন মানুষের চিরন্তন বৈশিষ্ট্য হল অন্যের অপকার করা।

বর্তমান সংরক্ষন নীতি অনুযায়ী কোন তথ্য স্থায়ী ভাবে মুছা হয়না। ফলে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য ডিজিটাইজ হওয়া মানেই তা ঝুকিপূর্ন হয়ে যাওয়া। অনেক সিকিউরিটিটেকনিক হয়ত আছে তেমনি এগুলোর চুরি করার কৌশলও আছে। যাই হোক আরেকটি বড় সমস্যা হল সিদ্ধান্তের গুরুত্ব বা সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্রাইটেরিয়া কি হবে তা সঠিক ভাবে নির্ধারন করা। তাহলে উপায় টেকসই উন্নয়ন বলে বাংলাভাষায় একটি কথা আছে।

আমাদের ভাগ্য ভালো যে আমরা এখনও একীভূত পৃথিবী থেকে দূরে আছি। দ্রুত আমাদের এমন একটি উপায় বের করতে হবে যাতে ডিজিটাল তথ্যগুলো এনালগ তথ্যের মতই নিরাপদ থাকে। টেকসই উন্নয়নের জন্য এমন কিছু পন্থা বের করতে হবে যে আমাদের এই প্রচুর পরিমান ডাটাকে আমরা সফল ভাবে ব্যবহার করতে পারি। আজ এই পর্যন্তই। তথ্যসূত্র: উইকিপিডিয়া.ওআরজি ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।