আজকে আমার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান-চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল এর "ইনিষ্টিটিউট অব কমিউনিটি অফথালমোলোজীর" পরিচালক শ্রধ্যেয় ডাঃমুনিরুজ্জামান ওসমানীর কাছ থেকে একটা অনুসন্ধান মূলক গবেষণায় কাজ করার অফার পেলাম।কাজটির মূল প্রতিপাদ্য বিষয় বা থিম হলো- “দূর্ঘটনা জনিত অন্ধত্ব ও তার আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপট” আগামী এক সাপ্তাহের ভেতরে আমাদেরকে এর জন্যে প্রয়োজনীয় ডাটা কালেকশান শিট,প্রোফর্মা,মাঠ পর্যায়ের প্রশ্ন-উত্তরের কাঠামো এবং ফোটোগ্রাফ তোলার কাজ শেষ করতে হবে। নতুন নতুন গবেষণায় মাঠ পর্যায়ে কাজ করাটা অনেক উত্তেজনার কিন্তু এই কাজে অক্লান্ত পরিশ্রম করতে হয়।এই সব জানা শর্তেও আমি এই গবেষণা কাজের মাঠ পর্যায়ের তথ্য সংগ্রহের কাজের নেতৃত্ব দিয়ের গ্রুরু দ্বায়িত্ব নিয়েছি কেননা আমাদের এই গবেষণা সারা দেশ ব্যাপী একটা সচেতনতা মূলক কাজ করবে এবং দেশের ঘুমিয়ে পড়া স্বাস্থ সচিবালয়ের এবং শ্রম মন্ত্রনালয়ের তড়িৎ নজর কাড়বে বলে আশা করা যায়। সত্যি বলতে কি আমাদের দেশে হাজার হাজার মানুষ অন্ধত্ব বরন করে শুধুমাত্র দুর্ঘটনা জনিত কারনে।যার বেশীর ভাগ আমরা রোধ করতে পারবো সচেতনতা সৃষ্টির এবং হাসপাতালগুলোতে এই সক্রান্ত জরুরী সেবার উন্নতির মধ্য দিয়ে। আসুন আমরা সকলেই এই বিষয়ে সচেতন হই এবং অপরকেও সচেতন করি যেন আমারা পৃথিবীর সেরা জীব মানুষকে দেয়া স্রষ্টার শ্রেষ্ঠ দান –আমাদের চোখকে দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা করতে পারি............
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।