কখনো চাই নাই দূরে থাকি...তবু দূরগুলো বারে বারে আসে...
পাটাতনে শুয়ে থাকে অপেক্ষায়...আহা শরীর সেওতো নীরব প্রার্থনা করে নিয়তঃই, কোনদিন খেয়ালে খেলবে অনুতে অনুতে। পাটাতন তবুও নিথর থাকে...শরীরের আর্তি তার বোঝার অতীত। শরীরের চরিত্রে রগড় আছে...কখনো সে আলসেমী ভালোবাসে, কখনো উত্থান।
শরীর অথবা পাটাতন উভয়েই দেখেছে একই আকাশের রেখা, একই নদীর জল, একই প্রান্তিক জনপদ। তবু তারা বুঝিয়াছে বিপরীত...তবু শরীরের দায়সারা দায়ের কিসিম মেলে নাই পাটাতন বিহারে কখনো। শরীর এবং পাটাতন পৃথক রয়েছে।
ইতিহাসে কিম্বা বহুখানে লেখা আছে শরীর নিজেরে অনুবাদ করনের চেষ্টা চালায়...পাটাতন ক্ষয়ে যেতে যেতেও রয়েছে নীরব...তার প্রশ্নহীনতাই ভালো ঠেকে।
অতএব শরীরের দায় মিটাবে শরীর...পাটাতনে নীরবতা থাকে, অপেক্ষায় তার কোন ভূমিকাই নাই...
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।