(",)('.')(,")
১.
দুই উপদেষ্টা ও সেনাপ্রধানকে নিয়ে একটি মিটিং চলছে। এই সময় সিকিউরিটি ফাঁকি দিয়ে কিছু সন্ত্রাসী ঢুকে পড়ল। হুমকি দিয়ে বলল যে তাদের তিনজনকেই মেরে ফেলা হবে।
হঠাৎ এক উপদেষ্টা বলে উঠল,sunami
সবাই ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে এদিক ওদিক তাকাতে লাগল আর এই ফাঁকে ওই উপদেষ্টা পালিয়ে গেল।
এরপর দ্বিতীয় উপদেষ্টাও হঠাৎ বলে উঠল,earthquack
আবার সবাই ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে এদিক ওদিক তাকাতে লাগল আর এই ফাঁকে ওই উপদেষ্টাও পালিয়ে গেল।
সেনাপ্রধান এইটুকু বুঝতে পারল যে বাঁচতে হলে কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ এর কথা বলতে হবে। তাই হঠাৎ বলে উঠল,fire
সাথে সাথে সন্ত্রাসীরা গুলি চালিয়ে দিল...ঢিঁশাওওও।
২
এক বুড়ো দেশের বাড়িতে একা বাস করতো। তার টমেটোর বাগানে টমেটো লাগানোর জন্য মাটি খুড়তে চাইলেও শক্ত থাকার কারনে পারলনা। তার একমাত্র ছেলে যে কিনা তাকে সাহায্য করতো খুনের মামলায় জেলখানায় ছিল।
বুড়ো তার ছেলেকে একটি চিঠি পাঠাল,
মানিক আমার।
আমার খুবই খারাপ লাগতাসে যে এইবার টমেটোর বাগান করতে পারুমনা। আমি বুইড়ায়া গেছি তাই মাটি খোড়াখুড়ি করতে পারিনা। তুমি এইখানে থাকলে বড়ই ভালা হইত। তুমি আমার জইন্য মাটি খুইড়া দিতে পারতা।
ইতি
তুমার পিতা
কয়েকদিন পর বুড়োর কাছে একটা চিঠি আসলো,
আব্বাজান,
আমি তোমার লাইগ্যা যে কোনো কিছু করবার রাজী আসি। খালি বাগানটা খুড়বার পারুমনা। ওইখানে লাশগুলা লুকানো আসে।
ইতি
তুমার মানিক
পরদিন ভোর ৫ টায় পুলিশ,র্যা ব,যৌথ বাহিনী এসে লাশের খোজেঁ পুরা বাগান খুঁড়ে তামাতামা করে ফেলল কিন্তু লাশ না পেয়ে ফিরে গেল। ওইদিন বুড়ো তার ছেলের কাছ থেকে আরেকটা চিঠি পাইল,
বাবজান,
এইবার তুমি টমেটোর বাগান করা শুরু কর।
জেলে থাইকা এর থেকা বেশি কিছু করা সম্ভব না।
তুমার মানিক।
৩.
এক লোক প্রায়ই এক ডাক্তারের চেম্বারের বাইরে দাঁড়িয়ে হাঁ করে মহিলা রোগীদের দেখত। কমপ্লেইন পেয়ে ডাক্তার সাহেব দারোয়ানকে দিয়ে লোকটাকে ডেকে পাঠালেন।
ডাক্তারঃ আপনার সমস্যা কি?
লোকঃ জী মানে?
ডাক্তারঃ আপনি প্রায়ই আমার চেম্বারের বাইরে দাঁড়িয়ে হাঁ করে মহিলা রোগীদের দিকে তাকিয়ে থাকেন কেন?
লোকঃ বারে! আপনারাইত বাইরে সাইনবোর্ড টাঙ্গায়া রাখসেন “মহিলাদের দেখার সময় বিকাল ৪.০০টা থেকে ৬.০০টা”
৪.
এক মোটরসাইকেল আরোহী বারে ঢুকে হুইস্কির অর্ডার দেওয়ার পর চিৎকার করে বলল, lawyer রা সব asshole।
এই বলে চারিদিকে তাকালে লাগল কেউ তাকে চ্যালেঞ্জ করে কিনা।
অবশেষে এক লোক উঠে এসে তার কাধে হাত রেখে বলল,
তোমার কথা ফিরায়া নাও।
মোটরসাইকেল আরোহীঃ ক্যান তুমি কি lawyer?
লোকঃ না আমি asshole
৫.
প্রাতঃভ্রমণ শেষে পার্কের বেঞ্চে বসে তিন বৃদ্ধের আলাপ।
১ম বৃদ্ধঃ বুজলেন আমি ভোর পৌনে ৫টায় ঘুম থেকে উঠি। এরপর টয়লেটে গিয়া পিশাব-পায়খানা করতে খুবই কষ্ট হয়।
আধা ঘন্টা বইসা থাকা লাগে।
২য় বৃদ্ধঃ আমি ভোর ৫টায় ঘুম থেকা উঠি। আমারও পিশাব-পায়খানায় সমস্যা হয়। বিশ মিনিট বইসা থাকা লাগে।
৩য় বৃদ্ধঃ আমার পিশাব-পায়খানায় কোন সমস্যা হয়না।
আরামসেই হইয়্যা যায়।
১ম ও ২য় বৃদ্ধঃ বলেনকি মশাই? আপনারতো দেখি এই বয়সেও সমস্যা নাই।
৩য় বৃদ্ধঃ ইয়ে মানে, আমি এর পরে ঘুম থেকে উঠি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।