আমি দেখেছিলাম তাকে..ছোট্র নদীর বাকে..
ফটো ক্যাপশন -লিবিয়াতে দুই মেয়ে ও স্ত্রী শিরিনসহ আবুল হায়াত।
ফ্যামিলিতে প্রচুর সময় দেয়া
প্রথম থেকেই ফ্যামিলিতে যথাসম্ভব প্রচুর সময় দিতে চেষ্টা করেছেন ব্যক্তি জীবনে সফল এ মানুষটি। আর ফ্যামিলির যে কোনো কাজেই সব সময় শেয়ার করতে চেষ্টা করেছেন। চাকরি সূত্রে লিবিয়াতে ছিলেন তিন বছর। সে দেশে নাকি কাজের লোক একদমই পাওয়া যায় না, তাই সে সময় ঘরের সব কাজ তারা দু’জন মিলেই করতেন।
এ সম্পর্কে আবুল হায়াত বলেন, দেখা যায় এক সময় সে (শিরিন) রান্না করছে তো আমি ঘর ঝাড়ু দিচ্ছি। লিবিয়া থেকে ফেরার পর এখনো বাসায় কাজের লোক থাকা সত্ত্বেও যথাসম্ভব সব কাজ শেয়ার করে করতে চেষ্টা করি।
বিপাশা-নাতাশা স্কুলে পড়ার সময় আগে প্রতিদিন আমি সকালে বিপাশা-নাতাশাকে স্কুলে দিয়ে অফিসে চলে যেতাম, স্কুল ছুটির পর আবার ওদের মা ওদের নিয়ে আসতো। আর ব্যক্তিগত বা ফ্যামিলিগত কোনো সিদ্ধান্তই আমরা এককভাবে নিই না। যে কোনো কাজে সব সময় আমরা ফ্যামিলি মেম্বারদের নিয়ে বিষয়টি আলাপ-আলোচনা করি।
ফটো ক্যাপশন -১.লিবিয়াতে দুই মেয়ে ও স্ত্রী শিরিনসহ আবুল হায়াত। ২. বিপাশাকে কোলে নিয়ে আবুল হায়াত
(চলবে..)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।