আমি কাক নই, আমি মানুষ...
আমি আলপিন ম্যাগাজিন বন্ধ হওয়ায় কষ্ট পেয়েছি, তবে সুমন্ত সাহেবের অধিক বাড়াবাড়ি ছিল এটা বলব।
বাড়াবাড়ি-১. অধিক বাড়িলে পিপড়ায় খায়। এটা প্রমানিত হইল। কারণ যিনি সরকারী কর্মকর্তা তিনি অনেক সমস্যায় থাকেন। যদি তিনি অন্যায় করে থাকেন তাহলে তার বিচারের জন্য আইন আদালত আছে কিন্তু কোন ভাবেই সেই কাজটা অফ দ্য রেকর্ড এর মতো বিভাগ দিয়ে হেয় প্রতিপন্ন করা ঠিক নয়।
এই বিভাগের মাধ্যমে তিনি অনেক মানুষকে হেয় করেছেন। এই বিভাগে প্রথম আলেঅ প্রতিনিধিদের সত্যবাদী আর অন্যদের মিথ্যেবাদী প্রমান করা হয়েছে। জানি না সারা দেশে প্রথম আলো কিভাবে এত সত্যবাদী প্রতিনিধি নিয়োগ দিল। অথচ অনেকের খবর প্রকাশ করে সামাজিক ভাবে তিনি তাদের হেয় করেছেন। অনেকের সামাজিক মর্যাদা ধূলোয় মিশিয়ে দিয়েছেন।
একবারও সে কথা সুমন্ত সাহেব ভাবেননি। অথচ আমরা যারা তাকে চিনি তারা জানি তিনি কতটা ভাব নেন সবার সাথে। অন্যায় তো অন্যায়ই_ এ কারণে তার চাকুরি চলে যাবার পর তিনি যখন কেদেছেন তখন আমার মনে হয়েছে অতি অল্পই হয়েছে।
বাড়াবাড়ি-২. তিনি প্রতি বই মেলায় স্বঘোষিত বেস্ট সেলার সাজেন। প্রশ্ন হলো কোন হিসাবে তিনি বেস্ট সেলার? হিসাবটা কে করল? এই প্রপাগান্ডা তিনি প্রতিবারই করেন।
সেই অর্থে তিনি নামের কাঙ্গাল। অথচ অন্যের দোষ নিয়ে তিনি ঢোল পেটাতেন। তো আমার খুব ইচ্ছে করে তাকে ফোন করে নতুন একটা অফ দ্যা রেকর্ড ছাপাতে। দেখি তিনি কতটা ছলচাতুরি করেন। আসলে তার ধারণা হয়েছিল কেউ তাকে ধরতে পারবে না।
তো হলো তো এবার।
বাড়াবাড়ি-৩. অন্য পত্রিকা যখন ফান ম্যাগাজিন ছাপায় তখন তিনি তা নিয়েও হাসাহাসি করেছেন। যুগান্তরের বিচ্ছু নিয়ে হেসেছেন। আহসান কবীরের সাথে তার সমস্যার কথা আমরা জানি। তবুও আমরা সুমন্ত আসলামকে নিয়ে হাসব না।
কারণ ইতিহাস কলঙ্ক ধরে রাখে না। সুমন্ত আসলাম প্রপাগান্ডায় নামের কাঙ্গাল।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।