ঠোঁটের কোণে এক চিলতে মিষ্টি হাসি আকাশের চাঁদ আর ধরণীর ফুলকেও যেন হার মানায়। হাসির সঙ্গে ঠোঁটের বন্ধুত্বসুলব অনেক বেশি। একজন নারী বা পুরুষের চেহারার সৌন্দর্য অনেকটাই নির্ভর করে তার ঠোঁটের ওপর। এসব বিবেচনায় বলা যায় মানুষের চেহারার অন্যতম গুরুত্বপর্ণ অংশ হচ্ছে তার ঠোঁট।
সেই প্রাচীন আমল অর্থাৎ সভ্য জগতের শুরুর দিন থেকেই নিজেকে সুন্দর করে উপস্থাপন করার লক্ষে ঠোঁট রাঙিয়ে আসছে মেয়েরা।
আদিযুগে মেয়েরা পান-সুপারি খেয়ে সে রসেই টুকটুকে লাল করে রাখত ঠোঁট। এরপর ধীরে ধীরে সেই রংকে মডেল করে এলো বিভিন্ন ধরনের লিপষ্টিক। কিছুদিন আগেও নারীরা গাঢ় রঙের লিপষ্টিকে ঠোঁট রাঙাতে বেশি পছন্দ করত। তবে বর্তমানে লিপষ্টিকের হালকা ন্যাচারাল কালারটিকেই বেশি পছন্দ করছে মেয়েরা। এ কারণে তৈরি হয়েছে বিভিন্ন ধরনের লিপষ্টিকস।
লিপপ্লস হচ্ছে হালকা কালারের ভেজা লিপষ্টিক। কোনো কোনো লিপপ্লসে আবার হালকা গ্গ্নিটার মেশানো থাকে, যা ব্যবহার করলে ঠোঁট দেখতে অনেক বেশি আকর্ষণীয় লাগে। বিভিন্ন কালারের লিপগ্গ্নস বাজারে থাকলেও পিংক, ব্রাউন আর ন্যাচারাল কালারের লিপগ্গ্নসের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। একটি লিপগ্গ্নসের দাম ৪০ থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্স্ন হতে পারে। দামের সঙ্গে এসবের কোয়ালিটিও অনেকখানি নির্ভর করে।
লিপগ্গ্নস ব্যবহার করতে পারে সবাই। একদম কমবয়সী মেয়ে থেকে শুরু করে বয়স্করাও। লিপগ্গ্নস ব্যবহারে ব্যক্তির ব্যক্তিত্ম্ব খর্ব হওয়ার আশগ্ধকা একেবারেই নেই; বরং বৃব্দি পাবে বহুগুণ। এসব কারণেই হয়তো সারাবিশ্বে লিপগ্গ্নসের কদর এখন তুঙ্গে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।