আওয়াজ উঠতে হবে, আওয়াজ উঠছে
গায়ক শব্দটার সাথে নাটকীয়তার যোগাযোগ থাকতে হবে, কিন্তু
অতিব দু:খ্যের সাথে আমরা লক্ষ্য করি, বাংলাদেশের তথকাথিত অনেক গায়কই তাদের সাধারন মান বজায় রেখে বিশ্রি ধরনের গানগুলোকে সিডিতে করে পৌছে দিচ্ছেন দোকানে দোকানে, উনাদের কিছু ফালতু সুনাম আছে, সুরকারের কিছু চাপাবাজি আছে, আর আছে মিউজিক কোম্পানীগুলোর ব্যাংক ঋনের টাকা। এছাড়া এসব সিডিতে আর কিছুই পাওয়া যায় না। হ্যা সুবীর নন্দী, বাপ্পা, এরা অন্য রকম গায়ক, কিন্তু কেউ তাদের খোপ ছেড়ে চারদিকে পাখা মেলতে পারেন না, কেউ স্লো এ্যাবলাম করে করে বস্তা ভরছেন, তো কেউ চোখের জলে নদী ভাসাচ্ছেন, কিন্তু যুগের চাহিদার সাথে প্রজন্মের যে একটা দাবী, এ প্রজন্মের নিজস্ব চাহিদার কথা এরা কেউ ই ভেবে দেখেন না। গান গেয়ে আপনাকের সবাইকে খুশি করতে হবে, শুধু সেমিনারে আর টিভিতে শো করলেই আপনার ক্যাসটে হয়তো কয়েককপি বিক্রি হবে, কিন্তু সংস্কৃতির যে আগ্রাসন সে যুদ্ধে আপনি বাংলা গানকে সেই মানে কোন কালেই তুলে ধরতে পারবেন না। যা পারবেন তা সন্মানতো নয় উল্টো বদনাম কুড়িয়ে আনবে।
বাংলা গানের মধ্যে কন্ঠের যে নিখূত কারুকাজ তার দেখা পাই বারী সিদ্দিকীর সোয়াচার পাখি গানটার মধ্যে, আর সুবীর নন্দীর "আমার এ দুটি চোখ" কিন্তু সেটার তার স্বভাব সুলভ গায়কী, কিন্তু যে ভার্সেটাইল ভয়েজ অল অভার সবখানে পারর্ফম করবে, অথবা এমন একজন সুরকার যে গায়ককে দিয়ে সে পারফর্ম করাবে এমন একজনকেও খুজে পেলাম না।
বর্তমান দিনে হাবীব আর ফুয়াদ এর যৌথবাহিনী যে নাটকীয়তার পর্দা উন্মোচন করল, সত্যি তার তুলনা হয় না, আমি কিন্তু বলে রাখি আমি তাদের ভক্ত টক্ত নই।
কিন্তু মায়া লাগাইছে, বলে হাবীরের যে টান, এবং পুরাতন ধারার সাথে সাথে আধুনিক মিউজিক যেভাবে এ গানে এসে সুক্ষ ছন্দ তুলেছে সত্যি সত্যি তার তুলনা হয় না।
ফূয়াদ এর "বলি গো সুন্দরী তমা, প্রেম যে কাঠালের আঠা"
রিমিক্স এর মধ্যে গায়কী বলে যে নাটকীয়তার কথা তুললাম তা অভাবনীয় মুগ্ধতায় মাতাল করে সকলকে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।