এই পর্যন্ত হাজার হাজার গল্প, উপন্যাস, নাটক, প্রবন্ধ ইত্যাদি লেখা হেয়েছে মুক্তিযোদ্ধের উপর।
মার্চ মাসের ১ তারিখ থেকে শুরু হয়ে পুরো মার্চ মাস আবার ডিসেম্বর মাসের ১ তারিখ থেকে শুরু হয়ে সারা ডিসেম্বর মাস মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আলোচনার কোন শেষ নাই।
বক্তার পর বক্তা, আলোচনার পর আলোচনা। আবেগ আর ক্ষোবের প্রকাশ।
৩০ লক্ষ শহীদ।
তালিকা কই?
তালিকা করতে অসুবিধা কি?
আমার জানা মতে তালিকা করার কোন উদ্দ্যেগও আজ পর্যন্ত নেয়া হয়নি। এমন যদি হতো উদ্দ্যেগ নেয়া হয়ে ছিল কিন্তু ব্যার্থ হয়েছে। তা হলেও বুঝা যেত।
আমার প্রস্তাব।
১।
মুক্তিযুদ্ধের শহীদের তালিকা করার উদ্দ্যেগ নেয় হউক।
২। তালিকার ভিত্তিতে শহীদের যথাযথ সম্মান প্রদান কারা হউক।
৩। ভিক্ষা বা সাহায্য নয়, যে শহীদ যে গ্রামের বা ইউনিয়নের বাসিন্দা ছিলেন সেই গ্রাম বা ইউনিয়নের নাম ঐ শহীদের নামে নামকরন কারা হউক।
এতে স্থায়ী ভাবে শহীদের নাম সংরক্ষীত হবে।
৪। প্রতিটি গ্রামে একটি কমিটি করা হউক, শহীদের নাম সংগ্রহ করার জন্য।
৫। এখনও প্রতিটি গ্রামে পূর্ণ বয়স্ক কোন না কোন লোক আছে যে নিজের চোখে মুক্তিযুদ্ধ দেখেছে।
তার কাছ থেকে শহীদের নাম সংগ্রহ করা হউক। তার পর প্রাথমিক বাছাইয়ের পর জনসমূক্ষে প্রকাশ করা হউক। কোন নাম সম্পর্কে আপত্তি উত্থাপিত হলে পূণরায় জাচাই করা হউক। এভাবে নির্ভল তালিকা প্রকাশ করা হউক।
৬।
মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর মরামানুষের খুলি না দেখিয়ে শহীদের নাম সংগ্রমের উদ্দ্যোগ নিতে পারে। আমি ব্যক্তিগতভাবে সহযোগীতা করতে রাজি আছি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।