যে ঘড়ি তৈয়ার করে - সে - লুকায় ঘড়ির ভিতরে
বাঁচনটা হওনের কথা তুমুল হাসির সাথে। খুব সহজ। পারবেন, সবাই পারার নিশ্চিত ক্ষমতা নিয়া জন্মায়। ফুটফুটে শিশুর ওই বাঁধাভাঙ্গা আনন্দ আর হাসি, একেবারে কিছু না যা, তা দেখেও ভূবন ভুলানো বিস্ময় আর সবকিছুকে পরম মমতায় জড়িয়ে ধরা, সবটুকু হৃদয় দিয়ে সবকিছুকে নির্ভরতায় বিশ্বাস করার বিশুদ্ধতা- এসবইতো সেই ক্ষমতা নিয়া জন্মানোর প্রমান। নয় কি? প্রশ্নটা হইলো ডু উই ডেয়ার টু রিটার্ন টু আওয়ার ইনার কোর, আওয়ার ইনোসেন্স।
সেই জায়গাটা যে জায়গাটা আমাদের জন্ম অধিকার। আমাদের পিওর ইনোসেন্স।
সকলেই আমি। (প্রায়) সকলেই ভালো আছে। কেউ জানে, কেউ জানে না আর বেশিরভাগেরাই জানতে চায় না।
ভগবানের কৃপায় নিশ্চিতভাবে আপনিও, তার প্রেমে আমিও বেশ ভালো। র্দূদান্ত রকমের ভালো। বেজায় হাসি রাতদিন ইদানীং। কাল রাতে তো চোখ দিয়ে জল গড়ানো আর থামে না হাসির দমকে। বন্ধু ওর ঘরের খবর, মিষ্টি মায়ের বোকাবোকা কথা বলে আর আমরা দুজন দুপ্রান্তে মুঠোফোন জড়িয়ে ধরে একই ফ্রিকুয়েন্সিতে হেসে কুটিকুটি।
"হাসির দমক থামলে পরে বাঁচতে ভালোবাসি। বন্ধু তোমার বেঁচে থাকার স্বপ্নটাকে রেখো। "
যা কষ্টায়, তা বেজায় হাসায়ও। জীবনের ভাঁজে ভাঁজে লুকানো কৌতুকগুলো ধরতে পারলে চুড়ান্তরকম হাসা যায়। জীবনের একটা মজার কৌতুক বলি।
উইলিয়াম ব্লেক অসাধারন সহজভাবে বলে দিয়েছিলেন। ওর থেকে ধার করি। Excess of sorrow laughs. Excess of joy weeps. যে প্যারাডক্স নিয়ে সব বাউল মন দিনরাত বিভোর থাকে, এই জীবনের এ- সেরম এক প্যারাডক্স!
যখন গিয়াছে ডুবে পঞ্চমীর চাঁদের নায়ক মহামতি বুদ্ধা বলতেন,
হোয়েন ইউ রিয়ালাইজ হাউ পারফেক্ট এভরিথিং ইজ, ইউ উইল টিল্ট ইওর হেড ব্যাক এন্ড লাফ এ্যাট দা স্কাই।
আসলেই। ব্যাপারটা ওতটাই সহজ!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।