সব সমাজে খুনী ধর্ষক সন্ত্রাসী হায়েনারা থাকে। তারা গ্রেফতার হয়, বিচার হয়। তেমনি ছাত্রলীগ নামক দানবের রক্তাক্ত থাবা আমাদরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে থাকতে পারে। এতে আতংকের কিছু নেই। আতংক হলো যিনি এই দৈত্য গুলোকে বতলে ঢুকাবেন সেই রাজাকার মখা যখন উসকানী দেয়।
আর আরও বড় কেউ এই অপকর্মের লজ্জায় পদত্যাগ করলেও বন্য ঘোড়া গুলোকে কষিয়ে চাবুক মারেনা।
ছাত্রলীগ জঘন্য হিংস্র প্রানীর নাম। পৃথিবীর সবছে জঙ্গী ছাত্রসংগঠনের নাম ছাত্রলীগ। কয়েকদিনের পত্রিকায় ছাত্রলীগের নামের আগে যুক্ত হওয়া বিশেষন গুলো : ওরা হায়েনা, ওরা দানব, ওরা খুনী, ওরা ডাকাত, ওরা লুটেরা, ওরা জানোয়ার, এককথায় ওরা পশু।
ছাত্র, ছাত্রী, শিক্ষক, শিক্ষিকা, শিশু, বৃদ্ধা, ডাক্তার, নার্স, কর্মচারী, কর্মকর্তা, কাজেরবুয়া, হিন্দু, মুসলিম, ইমাম, পথচারী, ব্যবসায়ী, সাংবাদিকসহ সব শ্রেণী পেশার মানুষ ছাত্রলীগের থাবায় রক্তাক্ত।
হামলাকারী মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষে হোক বা বিপক্ষে হোক, সন্ত্রাসীদের শ্লোগান তাকবির হোক আর জয়বাংলা হোক, যে নিহত হয়, আহত হয়,এসিড বা অন্য তান্ডবের শিকার হয়, চাঁদাবাজী বা হয়রানীর শিকার হয় তার কষ্ট ব্যথা যাতনা হতাশা হাহাকার কিন্তু একই।
সরাসরি কোন অপরাধ না করেও অখন্ড পাকিস্থানের পক্ষ নেওয়ায় যদি প্রখ্যাত আলেমদের বিচার হয় তাহলে বিশ্বজিত হত্যায় মখার বিচার হবে না কেন? ২৬-২৮ অক্টোবরের লগি বৈঠা দিয়ে সারাদেশে ২৬জনকে হত্যার দায় জননেত্রী নিবেন কি? ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।