টরসন মানে মোচড়-আপনি ও চেস্টা করে দেখুন ব্রেনের টরসন ঘটাতে পারেন কিনা! উপাচার্য অধ্যাপক এস এম নজরুল ইসলাম ও উপ উপাচার্য অধ্যাপক হাবিবুর রহমান রোববার সকাল ১০টার মধ্যে পদত্যাগ না করায় পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী বেলা সোয়া ১১টার দিকে ক্যাম্পাসের কাউন্সিল ভবনের সামনে জড়ো হয়ে কর্মসূচি পালন করে। এ সময় শিক্ষকরাও আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে ছিলেন। তবে এ আন্দোলনের বিপরীতে অবিলম্বে ক্লাস শুরুর দাবিতে মাঠে নামে ছাত্রলীগ। ছাত্রলীগের কর্মীরা রেজিস্টার বিল্ডিং এর সামনে কয়েকবার মিছিল নিয়ে মহড়া দেয়! এসময় ছাত্রলীগের কর্মীরা রেজিস্টার বিল্ডিং এর দোতলায় অবস্থান্রত শিক্ষার্থীদের আঙ্গুল উচিয়ে থ্রেট দেয়! এতে কিছু সাধারন কিছু ছাত্র উত্তেজিত হলে ছাত্রলীগের কর্মীরা তাদের আক্রমন করার জন্য দোতলায় উঠতে উদ্যত হয়! কিন্তু শিক্ষকেরা দোতলায় ওঠার দরজা বন্ধ করে দেন! এরপর ছাত্রলীগের কর্মীরা দরজা ভেঙ্গে ঢোকার চেস্টা করে কিন্ত দরজা ভাংতে ব্যর্থ হলে অকথ্য ভাষায় গালি গালাজ করতে থাকে! এরপর তারা নিচে নেমে আন্দলন্রত সব শিক্ষার্থীদের থ্রেট দেয়! সন্মানিত শিক্ষকদের পিতা-মাতা তুলে অকথ্য ভাষায় গালি-গালাজ করেছে ছাত্রলীগের কিছু চিহ্নিত সন্ত্রাসী; এদের সঙ্গে ছিল কিছু ভাড়াটে গুন্ডা। এরা শিক্ষকদের হাত থেকে মাইক কেড়ে নেয় এবং ভাংচূড় করে। মাইক বহনকারী রিকশাচালককেও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে। উল্ল্যেখ্য তখন কিন্তু তাদের সামনে আইনের রক্ষকেরাও দাঁড়িয়ে ছিলো! তাদের আইন রক্ষা ও আমরা প্রত্যক্ষ করলাম,তারা একটা কথাও বল্লোনা! এটা স্পস্ট যে বুয়েটের ভিসি ক্যাম্পাসে বিসশৃংখলা সৃষ্টির জন্যে তাদের পাঠায়! সেখানে ছাত্রলীগের সংখ্যা ৩০ থেকে ৪০ জন ছিলো যার মধ্যে অধিকাংশই বুয়েটের ছাত্র না!
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।