সাহিত্যের সাইটhttp://www.samowiki.net। বইয়ের সাইট http://www.boierdokan.com
ফরাসি পরিচালক ক্যাথেরিন ব্রেইলার সিনেমা ব্রিফ ক্রসিং। সিনোমটি দেখে কিঞ্চিত উত্তেজিত হয়েছিলাম ও টাসকি খেয়েছিলাম। পরে জানতে পেরেছিলাম পরিচালত কিঞ্চিত বিতর্কিত আছেন। এইটা ছোট এক প্রেম কাহিনী।
ব্রিফ। আশি মিনিটের। কিন্তু একটুও পলক ফেলার উপায় নাই। কাহিনী তৈরি হয়েছে ডেভিড লিনের উপন্যাস ব্রিফ এনকাউন্টার থেকে। কাহিনী এক রাতের।
জাহাজে দেখা হয় ত্রিশোত্তর এক ইংলিশ নারী এলিসের সঙ্গে দেখা হয় 16 বছরের ফ্রেঞ্চ স্কুল বয় থমাসের। পরিচয় ও আলাপ চলে। গাঢ় হয়ে ওঠে সম্পর্ক। স্রেফ ক রাতের ব্যাপার। এলিস বলে, সে স্বামীকে ডিভোর্স দিয়ে ফিরছে।
তার মনে দুঃখ। আর সেক্স ও সম্পর্ক বিষয়ে সে মুক্তমনা। অমুক তমুক। থমাস তার বক্তব্যে উৎসাহী হয়। সে তখনো সে ভার্জিন।
টিনেজ বেলায় যেমন হয়, সে সিরিয়াসলি প্রেমে পড়ে। রাতে তাদের মধ্যে সেক্সুয়াল এনকাউন্টার হয়। সকালে থমাসের জন্য অপেক্ষা করবে বলেও অপেক্ষা না করে চলে যায় এলিস। দৌড়াতে দৌড়াতে থমাস শেষ পর্যন্ত এলিসের গাড়ি পর্যন্ত যায় সে। তাকে নিতে এসেছে তার স্বামী।
কোলে তার সন্তান। থমাসের দিকে ফাঁকা দৃষ্টিতে দেখে। কিন্তু তার দিকে চোখ পড়ে না। অবাক কাণ্ড। থমাস ভীষণ আহত অবস্থায় বেদনার্ত হয়ে ওঠে।
এটাই যেন ব্রিফ এনকাউন্টার বিটুইন লাভ অ্যান্ড সেক্স।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।