বাংলাদেশ নিয়ে ভাবনা, প্রত্যাশা ও সম্ভাবনার সংগ্রহমালা
গতকাল দিলাম জলহস্তীর গল্প। রাজনীতি বাদ। মৌলবাদ তাও বাদ। এখন খালি গল্প করবো। বহুদিন আগের কথা।
বৈদেশে গেলাম পড়তে। পয়সা নেই তেমন একটা। তাই এসে গাড়ী কিনতে পারিনি। হেটেও ক্যাম্পাস-বাসা করা খুব কস্টকর। তাই অবশেষে 100 ডলার দিয়ে একটা মাউন্টেইন বাইক কিনলাম।
ক্যাম্পাস আর বাসা। যাওয়া আসার জন্য খুবই কস্টলাঘবকর। শরীরের জন্য উপকারী। কিন্তু রাস্তা খুব উচু নীচু। তাই উপরের দিকে উঠতে বড্ডো কস্ট।
অনেক কস্ট করে একদিন ব্রীজের উপর উঠছি। প্যাডেল মারি। কিন্তু সাইকেলের চাকা ঘুরে না। আশেপাশে জগিং করছে কয়েকজন বিদেশিনী। তাদের সামনে সাইকেল থেকে নেমে হেটে উপরের দিকে উঠা বডেডা বেইজ্জতী।
তাই কস্ট করে উঠছি। এমন সময় পাশ দিয়ে জগিং করতে যাওয়া মেয়েটি ফিক করে হেসে গম্ভীর হয়ে গেল। এবার চাকার দিকে তাকিয়ে দেখি চাকাতো পাংচার। প্যাডেল মারলেই কি চলবে? সেজন্যই হয়তো মেয়েটি হেসে আবার গম্ভীর হয়ে গেল...
শিক্ষণীয়: গর্তে পড়া মানুষদেরকে নিয়ে কখনো হাসতে নেই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।