বাংলাদেশ নিয়ে ভাবনা, প্রত্যাশা ও সম্ভাবনার সংগ্রহমালা
সুপ্রিয় বাংলাদেশে পাঁচ দিনের জন্য কোন বিদেশী এসে কি বুঝবে? এদেশকে দেখে কি হবে তার অনুভূতি? কিভাবে বুঝবে এদেশের সবচেয়ে হতভাগ্যদের দু:খ, কস্ট আর ভবিষ্যত? এরকম কঠিন কাজটি খুব প্রাণবন্তভাবে সম্পন্ন করলেন নিউজিল্যান্ডের লুসি। মায়ের সহজাত ও অপত্য ভালবাসা নিয়ে এবছরের জানুয়ারীতে তিনি দেখতে আসেন ছবিতে ধারণকৃত তার সন্তান বণিককে? চার বছরের বণিক এখন 15 বছরের ছেলে। নিউজিল্যান্ডের লুসি লল্যাস স্পন্সর করেছিলেন বণিককে ওয়ার্ল্ড ভিশনের মাধ্যমে। তার চোখে বণিকের মতো আরও অনেক অভাগা শিশুদের চিএ মনকে খুব গভীরভাবে নাড়া দেয়। লুসির পাঁচ দিনের বাংলাদেশ ভ্রমন নিয়ে প্রামাণ্য ছবিটা পথের শিশুদের অবহেলা ও কস্টের প্রতিদিনকার সচল চিএ।
ওয়ার্ল্ড ভিশনের কার্যক্রমের মাধ্যমে তাদেরকে সাহায্য করা হচ্ছে।
লুসি বণিককে দেখতে পাঁচ দিনের জন্য ঢাকায় আসেন। তুলে ধরলেন বণিকের মতো আরও শিশুদের কস্টের কথা। ঢাকা শহর ঘুরলেন, কমলাপুর স্টেশনে গেলেন ভাসমান শিশুদের দু:খচিএ ধারণের জন্য। সময় কাটালেন কালীগঞ্জে।
ছোট শিশুদের কস্ট ও দুর্ভোগ দেখে তার চোখের পানিও অঝরে ঝরতে লাগল। এক মুঠো ভাতের জন্য ছোট ছোট শিশুদের প্রতিদিনের সংগ্রাম। জীবনের ভার টানা ক্লান্ত ক্ষুদে মানুষদের মিছিল। তাদের দু:খ কস্টের শাব্দিক চিএায়ন। চেনা দেশ বড্ডো অচেনা লাগে।
বিদেশীনি লুসির চোখে বাংলাদেশের সমাজে চলমান অসংগতি ও উপেক্ষার এক প্রাণবন্ত চিএ।
যারা লুসি লল্যাসের এই প্রামান্য ছবিটি দেখতে চান তার টোকা দিয়ে দেখুন: http://tinyurl.com/mgynj
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।