কতৃপক্ষের ভূমিকা সবসময় একপেশে কেনো এটা বোধগম্য হয় না আমার।
ফ্লাডিং বিষয়ক নীতিমালা তৈরি করলেই হয়, এক জন ব্লগার দিনে কয়টা পোষ্ট করবে এই নিয়ে কোনো জোরজবরদস্তি চালানো উচিত না কিন্তু বিরক্তিকর পোষ্টগুলোকে সামনের পাতায় আসতে না দেওয়ার মতো কিছু ব্যাবস্থা করা হোক। একটা নুন্যতম মান ঠিক করা হোক, হতে পারে সেটা ক্যারেক্টার সংখ্যা হিসাব করে, নির্দিষ্ট পরিমান ক্যারেক্টার না থাকলে ঐ পোষ্ট সামনে আসবে না এমন নিয়ম করা হলে অন্তত 1 লাইনের খুনসুটি মার্কা এবং বিরকড়িকর যত পোষ্ট, জিজ্ঞাসময় পোষ্টগুলো যার কোনো অর্থ হয় না ঐগুলো সামনের পাতায় আসতো না। কিংবা প্রতিটা ব্লগারের নির্দিষ্ট সংখ্যাক পোষ্ট আসবে সামনের পাতায় এর বেশি হলে তার সবগুলো পোষ্ট সামনের পাটা থেকে মুছে যাবে এমন কোনো নিয়ম- একটা স্বচ্ছতা যা কখনই পাওয়া যায় না, বর্গ ীদের মতো যথেচ্ছাচারী আচরন কতৃপক্ষের।
আজকে কিব্রিয়াহ নামক একজন পাকিস্তানের পতাকা এবং ইসলাম ও মুসলিমদের নিয়ে একটা পোষ্ট করেছে যেখানে বলা হয়েছে পাকিস্তানের পতাকে দেখে আমাদের আনন্দিত হওয়া দরকার এমন রাষ্ট্রদ্্রোহিতা মার্কা পোষ্ট কেনো সামনের পাতায় আসবে? এই পোষ্টকে কেনো ব্যান করা হবে না?
অন্য দিকে সুমনের পোষ্ট সামনের পাতায় আসতে দেওয়া হচ্ছে না। আমি 17 পাতা পর্যন্ত পিছালাম কোথাও সুমনের পোষ্ট নেই, তার মানে কি সুমনের সবগুলো পোষ্ট প্রথম পাতা থেকে সরানো হয়েছে?
কিন্তু কেনো?
যদি কোনো কারন দর্শানো ব্যাতিরকে এই কান্ডজ্ঞানহীন আচরন করা হয় তাহলে এইখানে ব্যক্তিস্বাধীনতা চর্চার সুযোগ কোথায়।
যদি সম্পুর্ন অনিচ্ছাকৃত আচরন হয়ে থাকে তবে কেনো নোটিশ বোর্ড সুমনের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেএকটা নোটিশ দিবে না?
নোটিশবোর্ড যখন মনিটরিং এর দায়িত্ব পালন করছে তখন দায়িত্ব ঠিকমতো পালন করতে ব্যার্থ হওয়ার জন্যও একটা ক্ষমা প্রার্থনা নোটিশ দেওয়া দরকার।
ভুল করাটা তেমন দোষের কিছু না, কিন্তু ভুল করে স্ব ীকার না করা এবং তা সংশোধনের চেষ্টা না করাটা রীতিমতো অপরাধের পর্যায়ে পরে।
আশা করি কতৃপক্ষের সুমতি হবে এবং সবাই একটা সুষ্ট নীতিমালা ভিত্তিক মডারেশন দেখতে পাবে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।