কপালের ফেরে জাহাঙ্গীরনগরে ভর্তি হইছিলাম। স্যারেদের পেটে মোচর দিলেও উনারা ক্লাশ বাদ দিয়া রাস্তায় বইসা পড়েন।
আর অন্য সময়ে সারাদিন ফেসবুকে একের পড় এক পোস্ট, কমেন্ট আর লাইক নিয়া ব্যস্ত।
ওয়াহিদ স্যারের এক সপ্তাহের ফেসবুকের খতিয়ান দেখলে দেখা যাবে ছুটির দিন (শুক্রবার) বাদে তার ৯০% পোস্ট আর কমেন্ট করা হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাশের টাইমে। মজার বিষয় হলো ছুটির দিনে উনি পরিবারকে ঠিকই সময় দিচ্ছেন বা ভাবীর চাপে দিতে বাধ্য হচ্ছেন অথচ উনি ছাত্রদের ক্লাশে বা পড়ানোর জন্য সময় দিচ্ছেন না।
আবার মাস শেষে ঠিকই বেতন নিচ্ছেন।
চাকরীর টাইমে ফেসবুকিং করে মাসের পর মাস বেতন পেলে আর কি লাগে। যতদোষ ঐ বেচারা ছাত্রদের। থ্রিজি আসলে কি হবে সেটা নিয়েই চিন্তাই আছি আমরা।
ভাল তো, ভাল না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।