ক্ষোভে পুড়ছে যুক্তরাষ্ট্র। শুরু হয়েছে প্রতিবাদের না অভিঘাত। হতাশায় ভাসছে মার্কিনিরা। খবর আসছে নাসার বিদায়ের। আবার শাটডাউনের প্রতিবাদে কেউ গায়ে দিচ্ছে আগুন।
চরম হতাশায় দিশেহারা মার্কিন মুল্লুক।
মার্কিন সরকার প্রচুর পরিমাণে ঋণ নিয়েই দেশের মধ্যে সরকারি ব্যয় এবং বিদেশে নানা দায়বদ্ধতা মিটিয়ে থাকে। ঋণ নেবার একটি ঊর্ধ্বসীমাও আইন মোতাবেক স্থির আছে। এই ঊর্ধ্বসীমা এখন ১৬.৬৯ ট্রিলিয়ন ডলার। ১৭ই অক্টোবর সরকারের কোষাগারে থাকবে ৩০০০ কোটি ডলার।
অথচ তার পরের দিনই এর থেকে বেশি টাকা সরকারের দরকার হবে পেনশন, বেতন, সামাজিক সুরক্ষা খাত এবং বিদেশী ঋণ পরিশোধের জন্য। মার্কিন অর্থ দপ্তরের প্রাক্তন চিফ অফ স্টাফ মার্ক প্যাটারসন সংবাদমাধ্যমে বলেছে, ‘মার্কিন সরকারের হাতে ৩০০০ কোটি ডলার থাকা এবং সাধারণ নাগরিকের ব্যাঙ্কে ৩০ ডলার থাকা একই কথা’
শাটডাউনের কুদৃষ্টি থেকে বাদ গেল না গুপ্তচর ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলিও । দেশের ৭০ শতাংশের বেশি লোকজন আমেরিকার বিভিন্ন গুপ্তচর ও নিরাপত্তা সংস্থায় কর্মরত। ফলে তাঁরা কর্মহীন। বিনা বেতনে কতকাল কালাতিপাত করা যায়? তাই লাটে উঠেছে গুপ্তচরবৃত্তি ও নিরাপত্তার কাজ।
কারণ, লক্ষাধিক কর্মচারীকে ছাঁটতে হয়েছে। পিঙ্ক স্লিপ পাওয়া কর্মচারীর তালিকা লম্বা হচ্ছে।
সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত সিআইএ(সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি)। তারা বসিয়ে দিয়েছে সাড়ে বারো হাজার কর্মচারীকে। তারপর কর্মী ছাঁটাইয়ের জেরে কাজ লাটে উঠেছে ডিরেক্টর অফ ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্স সহ ১৫টি নিরাপত্তা ও গুপ্তচর সংস্থায়।
যার নিট ফল, আমেরিকার নিজস্ব চরবৃত্তি ও নিরাপত্তা ব্যবস্থাটাই এখন লাটে ওঠার জোগাড়।
সুত্র
বিনা বেতনে বাধ্যতামূলকভাবে ছুটিতে পাঠানো হচ্ছে প্রায় ৮ লক্ষ সরকারি কর্মীকে৷
দেউলিয়া হয়ে গেছে সব রাজ্য ।
আল্লাহ পাকের ধরা অত্যন্ত কঠিন । এরাই ামাদের তক্লাবিহীন ঝুড়ির দেশ বলেছিল। আজ খোদায়ী গজবে পড়ে এরা নিজেরাই আজ তলাবিহীন ঝুড়ির দেশ ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।