স্বদেশ ফ্রান্সের উত্তরাঞ্চলে নিজের শহরের একটি ক্লিনিকে ক্যান্সারের চিকিৎসা করাচ্ছিলেন মেতসু। তার যকৃৎ ও ফুসফুসেও ক্যান্সারের জীবাণু ছড়িয়ে পড়েছিল।
প্রায় দুই যুগের কোচিং-জীবনে জাতীয় ও ক্লাব মিলিয়ে ১৫টি দলের দায়িত্বে থাকা মেতসুর সবচেয়ে বড় অর্জন ২০০২ বিশ্বকাপে। জাপান-কোরিয়ায় অনুষ্ঠিত সেই বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে ফ্রান্সকে হারিয়ে সবাইকে চমকে দেয় তার দল সেনেগাল।
তার আগের বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স ঐ হারের ধাক্কা সামলে গ্রুপ পর্বের বাধা পেরিয়ে দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠতে পারেনি।
তবে সেনেগাল গ্রুপ পর্ব-দ্বিতীয় রাউন্ড পেরিয়ে চলে যায় কোয়ার্টার ফাইনালে।
২০০২ সালে মেতসুর অধীনে আফ্রিকান নেশন্স কাপেও রানার্স-আপ হয়েছিল সেনেগাল। তার পরের বছর সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল-আইন ক্লাবকে এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শিরোপা এনে দেন তিনি।
২০০৭ সালে আরব আমিরাতকে গালফ কাপে চ্যাম্পিয়ন করানোও ফুটবল-বিশ্বে ‘শ্বেত জাদুকর’ নামে পরিচিত মেতসুর এক বড় সাফল্য। সর্বশেষ ডিয়েগো ম্যারাডোনার উত্তরসূরী হিসেবে দুবাইয়ের আল-ওয়াসল ক্লাবের কোচ ছিলেন তিনি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।