জেল হত্যা দিবস উপলক্ষ্যে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ রোববার এই সমাবেশের আয়োজন করলেও মূল মঞ্চের ব্যানার ছাড়াও অন্য কোথাও বিষয়টির তেমন কোনো উল্লেখ নেই।
বেলা ১২টার পর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিভিন্ন প্রবেশপথ দিয়ে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের ছবি সম্বলিত পোস্টার ও ব্যানারসহ মিছিল আসতে শুরু করে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় টিএসসির সামনে, রমনা কালী মন্দির, চারুকলার সামনের গেইটসহ মোট চারটি পথ দিয়ে নেতাকর্মীরা সমাবেশ স্থলে আসেন।
ঢাকার আশে-পাশের বিভিন্ন এলাকা থেকেও আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতাকর্মীরা এই সমাবেশে যোগ দিতে এসেছেন।
সমাবেশের নিরাপত্তায় নিয়োজিত আইন-শৃঙ্কলা বাহিনীর সদস্যরা জানান শিখা চিরন্তনের গেইট দিয়ে ‘ভিআইপি’ নেতৃবৃন্দ ও গণমাধ্যমের গাড়ি ঢুকবে।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রতিটি প্রবেশপথে পুলিশের পাশাপাশি স্বেচ্ছাসেবক লীগের কর্মীরাও সমাবেশে যোগ দিতে আসার লোকজনকে তল্লাশি করেন। বেলা ১২টার দিকে মঞ্চের মাইকে ‘জাগরণের গান’ বাজানো শুরু হয়।
তেজগাঁও থেকে জনসভায় যোগ দিতে আসা যুবলীগ কর্মী মো. কাওসারের হাতের পোস্টারে ঢাকা-১২ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী রফিকুল ইসলাম চৌধুরীর ছবি দেখা যায়।
এই পোস্টার কেন এনেছেন জানতে চাইলে কাওসার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ঢাকা-১২ আসনে আমাদের প্রার্থী রফিক ভাই। নেত্রীকে এটা জানাতে চাই।
”
নরসিংদী-৫ (রায়পুরা) থেকে মনোনয়নপ্রত্যাশী এস এম কাইয়ূমের পোস্টার ও ব্যানার নিয়ে সমাবেশস্থলে আসেন ছাত্রলীগ নেতা মনির হোসেন ও আব্দুল কাসেমসহ আরো কয়েকজন।
সমাবেশের মূল মঞ্চের ডান পাশে বড় তিনটি ব্যানারে সম্ভাব্য কয়েকজন মনোনয়নপ্রত্যাশীকে প্রচার চালাতে দেখা যায়।
জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আওয়ামী লীগের এ সমাবেশে দলীয় সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও বক্তব্য দেবেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।