প্রথমার্ধে এমন তিনটা সুযোগ পেয়েছিলেন, যা থেকে তাঁর মতো খেলোয়াড়ের গোল না করাই ছিল অপরাধ। তাঁকে একের পর এক মিস করতে দেখে সমর্থকদের মেরুদণ্ডে নিশ্চয়ই শীতলস্রোত বয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জন্য রাতটা হতাশাই মুঠোয় পুরে রেখেছে কিনা—এই সংশয়টাকে প্রায় মুছে ফেললেন রোনালদো নিজেই। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই তাঁর দুর্দান্ত ফিনিশিংয়ের একটি গোল পর্তুগালকে ব্রাজিলের দিকে অনেকখানিই এগিয়ে দিল।
এই প্রতিবেদন লেখার সময় ৫০ মিনিটে করা রোনালদোর এই গোলেই ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে ছিল পর্তুগাল। দুই লেগ মিলিয়ে তাদের অগ্রগামিতা ২-০ গোলের। বিশ্বকাপে যেতে হলে শেষ আধঘণ্টায় তিনটি গোল করতেই হবে সুইডেনকে। এখন পর্যন্ত তাদের খেলার যে ছিরি, তাতে গ্যালারিতে বসে গলা ফাটানো সুইডিশ সমর্থকেরাও হয়তো আশা করে না এমন নাটকীয় কিছু ঘটবে!
ওদিকে সুখবর দিয়ে রেখেছে ফ্রান্সও। প্রথম লেগে ইউক্রেনের কাছে ২-০ গোলে হেরে আসা ফরাসিরা নিজেদের মাঠের ফিরতি লেগে প্রথমার্ধে এগিয়ে আছে ২-০ গোলেই।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।