বিশ্বের অন্যতম ভয়ঙ্কর স্থানের তালিকায় বাগদাদের নাম উঠে আসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেনাদের সঙ্গে তালেবানদের সংঘর্ষ শুরু হওয়ার পর থেকেই। আকাশ পথে ড্রোন হামলার পাশাপাশি সড়কে গাড়ি বোমা হামলা বাগদাদ শহরকে আতঙ্কের শহরে পরিণত করে। অবস্থা খারাপ থেকে খারাপের দিকে যায় গেরিলা হামলা বেড়ে যাওয়ার পর। বড় ও ভারি যুদ্ধাস্ত্র ব্যবহার যেমন বৃদ্ধি পায় তেমনি কাঁধে বহনযোগ্য অল্প দূরত্বের মিসাইল ছোড়ার কারণে নাগরিকের প্রাণহানির সংখ্যা বাড়তে থাকে। সাধারণ নাগরিকের কাছে রীতিমতো দুঃস্বপ্নে পরিণত হয় বাগদাদ শহরটি।
ইরাকে দিন যত গড়িয়েছে যুদ্ধের মাত্রাও তত বেড়েছে। আশার কথা হল, এখনো পুরোপুরি নিরাপদ নগরীতে ফিরে না গেলেও অবস্থা আগের চেয়ে ভালোর দিকেই যাচ্ছে। ইরাকের বর্তমান সরকার ব্যবস্থায় নাগরিক নিরপত্তা পাচ্ছে বিশেষ গুরুত্ব। তবু সবকিছু ছাপিয়ে প্রায়ই খবর আসছে নিরপরাধ মানুষ খুনের। সুইসাইড বোম্বিং এবং এলোপাতাড়ি গুলি, রাস্তার পাশে পুঁতে রাখা বোমার বিস্ফোরণ এখনো থামেনি।
তাই থামেনি আতঙ্কের রেশ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।