বগুড়ার ধুনট থানার এক সহকারী পরিদর্শক (এএসআই) ও পুলিশের এক সদস্যকে কুপিয়ে আহত করে গত শনিবার রাতে এক আসামিকে ছিনিয়ে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
পুলিশ সূত্র জানায়, ২০০৯ সালের ৩ জুলাই উপজেলা নিমগাছি ইউনিয়নের নাংলু গ্রামে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে সংঘর্ষে দুজন নিহত হন। এ ঘটনায় নিমগাছি ইউনিয়ন বিএনপির নেতা ইকরাম হোসেনসহ ২২ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা হয়। এ ছাড়া ইকরামের বিরুদ্ধে সারিয়াকান্দি থানায় আগে থেকেই অস্ত্র আইনে দায়ের করা একটি মামলা ছিল। দুটি মামলায় ইকরামের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়না জারি করা হয়। গত শনিবার সন্ধ্যায় শেষ পর্যন্ত নাংলু গ্রামে ইকরামের বাড়ি থেকে ধুনট থানার এএসআই আনিছুর রহমান ও কনস্টেবল ইমরুল হাসান তাঁকে গ্রেপ্তার করে। এ সময় আসামির লোকেরা পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে তাঁদের কুপিয়ে আহত করে ইকরামকে ছিনিয়ে নেয়। এ ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলার আসামি মাদ্রাসার শিক্ষক খলিলুর রহমানসহ (৫৫) আরও এক নারী ও এক পুরুষকে গ্রেপ্তার করে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।