০
যখন স্কুলে পড়ি এবং পড়াশুনার চাপে বিরাট কঠিন অবস্তার মধ্যে পতিত, এর থেকে পরিত্রাণের উপায় খুঁজছি কিন্তু পরিত্রাণের কোন উপায় পাচ্ছিলাম না। হটাত এক দিন পত্রিকার একটি বিজ্ঞাপনে আমার চোখ আটকে যায়। মনে মনে বলি, ইউরেকা! বলে চীৎকার দিয়ে উঠি। বিজ্ঞাপনটি ছিল অনেকটা এরকম, আপনি কি অস্থিরতা, সমস্যা ও হতাশা থেকে মুক্ত? যদি না হন তবে ------ যোগাযোগ করুন কোয়ান্টাম । পরবর্তীতে যোগাযোগ করলেও বাসা থেকে টাকা ম্যানেজ করতে না পারায় আর তাদের কোর্স ভতি হওয়া হয়ে ওঠনি।
সময়ের সাথে সাথে কোয়ান্টাম প্রায় ভুলে গিয়েছিলাম। কিন্তু ২০০৬ এর এক দুঃখজনক ঘটনা আমাকে কোয়ান্টাম সম্পর্কে আবার উৎসাহিত করে তলে। ঘটনা অনেক বড়, অতি সংক্ষিপ্ত আকারে – কোয়ান্টাম এর একজন সদস্য দ্বারা প্রতারিত হওয়া। শুরু করি কোয়ান্টাম সম্পর্কে গবেষণা। ফলে থলের বিড়াল বেরিয়ে পড়ে।
বেরিয়ে পড়ে, মেডিটেশনের আড়ালে ভন্ড গুরুজীর রমরমা ব্যবসা, উদ্ভট কল্পিত বিভিন্ন গল্প, ধর্ম এবং বিজ্ঞানকে ব্যবহার করে মানুষকে প্রতারিত করার এক অভিনব ব্যবসা। আরও জানতে ঢু মারুন
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।