আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ইউটিউবের জন্মের ইতিকথা এবং ইউটিউবের সহপ্রতিষ্ঠাতা জাওয়েদ করিম কিন্তু বাংলাদেশী বংশদ্ভুত ।

চ্যাড হার্লি, স্টিভ চেন ও জাওয়েদ করিম তখন একসাথে পেপালে(paypal.কম)(অনলাইন মানি ট্রান্সফার কোম্পানি) চাকরি করেন । ২০০৫ সালের প্রথম দিকে । স্টিভ চেনের জন্মদিনের পার্টি চলছে । সখ করে অনেকে সেই পার্টির ভিডিও করছে । জাওয়েদ করিম সেই পার্টিতে উপস্থিত হতে পারলেন না ।

কিন্তু স্টিভ চেনের ইচ্ছা হল যদি জাওয়েদ করিমও অনলাইনেই ভিডিও গুলো দেখতে পারতেন মন্দ হত না । আর সেই পার্টির শেষ হল আর ইউটিউবের যাত্রা শুরু হল । আগের একটি পোস্টেই বলেছিলাম সিলিকন ভ্যালিতে আইডিয়ার চড়া মূল্যের কথা । একটা আইডিয়া বিশ্বের সেরা ধনীদের কাতারে নিয়ে যেতে পারে আপনাকে । বিশ্বের সেরা অনেক কোম্পানির সদর দফতর সিলিকন ভ্যালিতে অবস্থিত ।

২৩শে এপ্রিল প্রথম ভিডিও আপলোড করা হল । বিনিয়োগ করার মত প্রতিষ্ঠানও পাওয়া গেল । ইউটিউবকে আর পিছনে তাকাতে হল না । হু হু করে আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা লাভ করল । গুগল কিন্তু খুব ধূর্ত,চতুর এবং মহা কৌশলী ।

সার্চ ইণ্জিন ইয়াহুর পর গুগল শুধু তাদের কৌশলের কারনেই সবাইকে ছাড়িয়ে আজ শীর্ষে । । গুগলের প্রতিষ্ঠাতা ল্যারি পেইজ ও সের্গেই ব্রিন বুঝতে পারলেন ইউটিউবের ভবিষ্যত কি হতে চলেছে । আর সঙ্গে সঙ্গে কিনে ফেললেন রেকর্ড পরিমান ১.৬৫বিলিয়ন দিয়ে ২০০৬ সালেই । ২৫ বছরের যুবক চ্যাড হার্লি, স্টিভ চেন ও জাওয়েদ করিম বুঝতেও পারলেন না তারা কত কম দামে ইউটিউব বিক্রি করলেন ।

যাই হোক এই পোস্ট দেওয়ার সময় একটা মজার তথ্য পেলাম । জাওয়েদ করিম বাংলাদেশী বংশদ্ভুত । জাওয়েদ করিমের পিতা বাংলাদেশী আর মা জার্মান । তথ্যটা দেখে বাংলাদেশী হিসাবে সত্যিই খুব ভাল লাগছে ।  ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১১ বার

এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.