যার লাগি ছুটে গেছি নির্দয় মসুদ চীনা তাতারের দলে, আর্ত কোলাহলে তুলিয়াছি দিকে দিকে বাধা বিঘ্ন ভয়- আজ মনে হয় পৃথিবীর সাঁজদীপে তার হাতে কোনোদিন জ্বলে নাই শিখা -শুধু শেষ নিশীথের ছায়া-কুহেলিকা শুধু মেরু-আকাশের নীহারিকা, তারা
ইদানিং বুকের বাম পাশের চিনচিনে ব্যাথাটা বেড়েছে। আজ এত ভয়ংকর ভাবে হচ্ছিল,কোন কাজেই নীরা মন বসাতে পারিনি। কিছু দরকারি কাজ ছিল আজ তাও হলোনা। অনেকদিন থেকেই হচ্ছে। আজ একটু বেশিই।
দীর্ঘ যন্ত্রনাগুলো বোধহয় এখন রেজাল্ট ঝুলিয়ে দিচ্ছে। মানুষ দীর্ঘদিন বেঁচে থাকে কিভাবে। এত এত দু:খ নিয়ে একটা দিন কিভাবে পার করে। শাহীন কি কিছু জানে বুঝতে পারে?মাঝে মাঝে অবাক হয় এইসব যন্ত্রণাগুলো তো নীরা নিয়ে আসেনি। একটা একটা পরিস্থিতিতে ও কেবলই ডুবছে।
তার ফলাফল এলোমেলো আচরণ আর নিজে নিজে শেষ হয়ে যাওয়া। শাহীন এর কি কখনো মনে হয়নি এই মেয়েটা বেঁচে থেকে মরে যাচ্ছে দিনের পর দিন। ও পারছে না কেন। ওদের ছিল দূর্দান্ত প্রেম। যাকে বলে টিএসসি,কলাভবন,স্টার কাবাব,ধানমন্ডি কোথায় নেই তারা।
দিনের পর দিন স্বপ্ন পায়ে পায়ে ঘুরেছে। তাহলে কোথায় সমস্যা কোথায় এত দূরত্ব তৈরী হলো। নীরা ভাবে নাহ ভালোবাসায় কোথাও কমতি নেই। কিন্তু কি হলো। ও মরছে কেন।
শাহীন কেন বুঝতে পারছে না। ভাবলেই কান্না আসে। এত সমস্যা ওদের সুন্দর সর্ম্পকে কোন ফাঁক দিয়ে ঢুকে পড়ল। জানে না শুধু বুঝতে পারছে ও নেই সব কিছুর মধ্যে থেকেও ও নেই। একমাত্র শাহীন এর সমাধান করেতে পারে।
চাবিটা কবেই ওর হাতে তুলে দিয়েছে নীরা জানেই না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।