দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পিপি মাহমুদুল হক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালে বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় এ মামলা দায়ের করে দুদক।
উচ্চ আদালতের নির্দেশে মামলাটির কার্যক্রম দীর্ঘদিন স্থগিত থাকলেও সম্প্রতি বাধা উঠে যাওয়ায় বিচারিক আদালতে শুনানি শুরু হয়।
সোমবার নির্ধারিত দিনে হাজির না হওয়ায় আদালত আসামি মহিউদ্দিন চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আদেশ দেয় বলে জানান তিনি।
২৮ লাখ ২৯ হাজার ২৬৪ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন এবং এক লাখ ২৩ হাজার ৪৯১ টাকার জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ডিসেম্বরে এ মামলা মামলা করে দুদক। পরের বছর নভেম্বরে দুদকের উপপরিচালক মোজাম্মেল হোসেন খান আদালতে অভিযোগপত্র দেন।
২০০৯ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি এ মামলায় মহিউদ্দিন চৌধুরীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে আদালত।
মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হলেও মহিউদ্দিনের আবেদনে উচ্চ আদালতের নির্দেশ কার্যক্রম স্থগিত হয়ে যায়। গত বছর নভেম্বরে ওই স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে হাই কোর্ট মহিউদ্দিন চৌধুরীকে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেয়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।