১৪ দল সমর্থিত সম্মিলিত নাগরিক কমিটির মেয়র পদপ্রার্থী শওকত হোসেন হিরনের এজেন্ট কেবিএস আহম্মেদ কবির রিটার্ণিং অফিসার বরাবর এ অভিযোগ করেন।
লিখিত অভিযোগে আহম্মেদ কবির বলেন, আহসান হাবিব কামালের প্রধান নির্বাচনী সমন্বয়কারী মহানগর বিএনপির সভাপতি মজিবুর রহমান সরোয়ার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী শওকত হোসেন হিরনকে প্রকাশ্যে নাস্তিক বলে বেড়াচ্ছেন।
এছাড়া কামাল চার রঙের পোস্টার ছেপেছেন বলেও অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
শওকত হোসেন হিরনের নির্বাচনী দাপ্তরিক সমন্বয়কারী লস্কর নূরুল হক বলেন, জাতীয়তাবামী নাগরিক পরিষদের প্রার্থী কামালের বিরুদ্ধে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ দেয়া হলেও এখনো কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেয়নি নির্বাচন কমিশন।
তিনি অভিযোগ করেন, নগরীর ৪নং ওয়ার্ডসহ বিভিন্ন এলাকায় কামালের নির্বাচনী ব্যানারে সদর আসনের সাংসদ বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান সরোয়ারের ছবি ছাপানো হয়েছে, যা নির্বাচনী আচরণবিধির লঙ্ঘন।
বরিশাল সিটি কর্পোরেশন (বসিক) নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার মো. মুজিবুর রহমান জানান, প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন সংক্রান্ত অপরাধ প্রতিরোধে সাতজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে সাতটি ভিজিলেন্স টিম ৩০টি ওয়ার্ডে কাজ করছে।
কোনো প্রার্থী আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ভিজিলেন্স টিমকে সব ধরনের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
এছাড়া আহসান হাবিব কামালের বিরুদ্ধে শওকত হোসেন হিরনের অভিযোগ তদন্তের জন্য ইতিমধ্যে নির্দেশ নেয়া হয়েছে। এব্যাপারে ভিজিলেন্স টিম কাজ করছে বলেও জানান রিটার্নিং অফিসার।
সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন আচরণ বিধিমালা অনুযায়ী প্রচারনায় একজন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী নিজ ছবি ও প্রতীক ব্যতীত কোনো রাজনৈতিক দলের নাম বা প্রতীক বা কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বে নাম বা ছবি ছাপাতে কিংবা ব্যবহার করতে পারবেন না।
এছাড়া প্রার্থী প্রতীক ব্যবহার বা প্রদর্শনের জন্য একাধিক রং ব্যবহার করতে পারবেন না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।