তবে আপাতত শীর্ষে থাকলেও অ্যানফিল্ডে বিধ্বস্ত হওয়ায় আবার শীর্ষস্থান হারানোর আশঙ্কা আর্সেনালের। ২৫ ম্যাচ থেকে তাদের সংগ্রহ ৫৫ পয়েন্ট।
একটি করে ম্যাচ কম খেলে ৫৩ পয়েন্ট করে নিয়ে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে আছে ম্যানচেস্টার সিটি ও চেলসি।
২৫ ম্যাচে ৫০ পয়েন্ট নিয়ে চতুর্থ স্থান ধরে রেখেছে লিভারপুল।
ঘরের মাঠে সবাই ঠিকভাবে গুছিয়ে বসার আগেই লিভারপুল এগিয়ে যায়।
অধিনায়ক ও মিডফিল্ডার স্টিভেন জেরার্ডের ফ্রি-কিক থেকে স্লোভাক ডিফেন্ডার মার্তিন স্কর্তেলের আলতো স্পর্শ উল্লাসে ভাসিয়ে দেয় ‘অল রেডস’ সমর্থকদের। খেলার বয়স তখন মাত্র ৫২ সেকেন্ড!
দশম মিনিটে আবার স্কর্তেলের গোল। জেরার্ডেরই কর্নার থেকে হেড করে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন তিনি।
তৃতীয় ও চতুর্থ গোলের জন্যও বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়নি ইংল্যান্ডের ঐতিহ্যবাহী দলকে। ১৬ মিনিটে উরুগুয়ের স্ট্রাইকার লুইস সুয়ারেসের দারুণ ক্রস থেকে তৃতীয় গোল করেন ফরোয়ার্ড রহিম স্টার্লিং।
চার মিনিট পর মিডফিল্ডার কতিনিয়োর পাস থেকে চতুর্থ গোল স্ট্রাইকার ড্যানিয়েল স্টারিজের।
২০ মিনিটের মধ্যে ৪-০ গোলে এগিয়ে যাওয়া লিভারপুলের সামনে তখন আর্সেনালকে সবচেয়ে বড় ব্যবধানে হারানোর হাতছানি।
তবে ১৯৩৪-৩৫ মৌসুমে আর্সেনালের মাঠে লিভারপুলের ৮-১ গোলে জয়ের ‘রেকর্ড’ অক্ষত থেকে যায়।
স্বাগতিক দল অবশ্য আরেকটি গোল করেছে। ৫২ মিনিটে তাদের পঞ্চম ও শেষ গোলটিও স্টার্লিংয়ের।
৬৯ মিনিটে পেনাল্টি থেকে আর্সেনালের সান্ত্বনাসূচক গোলদাতা মিডফিল্ডার মিকেল আর্তেতা।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।