জাস্ট প্লেয়িং এ রোল হেয়ার, অন বিহ্যাফ অফ বোকামন। রঙিন স্বপ্ন বুকে সাদা-কালো আর অগণিত ছায়ার গল্পকথন । নাথিংস রিয়্যাল, অল আর ভার্চুয়াল এক্সোসক্যালিট্যন ...।
এই মুহূর্তে পৃথিবীর সবচাইতে সহজ দুটি কাজের কথা বলুন।
১. ফেসবুক ব্যবহার করে পরচর্চা-পরনিন্দা করা এবং লাইকিং লাইকিং খেলার মাধ্যমে জিরো কে হিরো বানানো।
২. কবিতা লিখা এবং কবিতার বই বের করা।
আমার উপরে নিশ্চয়ই ফেসবুক পণ্ডিতগণ এবং কবি ভাই-বন্ধু-গণ ক্ষেপে যাচ্ছেন। কি করবো বলেন আপনাদের পাণ্ডিত্যের নকশাঘরে পরিণত হওয়া ফেসবুকে, আমি বোকা যেতে পারছি না। বই মেলা থেকে বড় শখ করে নতুনদের উৎসাহ দেওয়ার জন্য তাঁদের বই কিনলাম(অর্থ দিয়া, বিনামূল্যে নহে) অধিকাংশই কবিতার বই। পাঠক আমি মূর্খ হইলেও বই কেনার ক্ষেত্রে দিল-দরিয়া।
বিমানভাড়া খরচা করিয়া বহু বহু দূর হইতে বইমেলা আসি। তরুণ বেশ কিছু লেখক শুধু ভালোই না তাঁদের লেখাগুলো অন্য ভাষায় অনূদিত হওয়ার মত এবং দুর্দান্ত লিখছেন। কিন্তু সংখাটা নগণ্য ...
আচ্ছ ! কবিতা লিখা কি এতই সহজ ! লেখকগণ কি পড়াশোনা করা ছেড়ে দিচ্ছেন নাকি, নতুন কিছু সৃষ্টির নিমিত্তে ! বুঝিনা আমি বোকা-সোকা।
গবেষণাধর্মী বইয়ের ব্যাপক আকাল লক্ষ্য করলাম। গল্পের বইয়ের গল্পগুলোতে সেই একমুখী টান।
মননশীলতা কাকে বলে !
আবার মেলা ভর্তি উৎসুক জনতার ভীর- তাঁহারা সেলফি নিয়া ব্যস্ত ! কিন্তু আমার পাঠক কই ? হা ?
যাই হোক হয়তো আমার মত মূর্খ পাঠকের ক্ষেত্রে এই অসাধারণ লেখনীসকল ধারণ করার মত সামর্থ্য নাই। তবুও আমি বই কিনবো, কিনেই যাবো এটাই আমার এম্বিশান। হা হাহ হা।
সবাই দেখি লেখক ! পাঠক গেলো কই ?
বোকামন তাই পাঠক হলো। জগত'টা তাঁর বই ।
[ইহা একটি রম্য পোস্ট; মনে করুন। মূর্খ বোকামন আবেগতাড়িত হইয়া ভাব প্রকাশ করিলো। সুধী লেখকগণ, চিন্তার কারণ নাই পোস্টখানা হাজার পোস্টের ছায়ায় হারাইয়া যাবে]
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।