ঘটা করে পিএসসি পরীক্ষা নিছে যার ফলাফল ভোটের ফলাফলের মত। গ্রাম থেকে নিয়মিত প্রশ্ন পাওয়া গেছে এবং অংকের মত বিষয়ে আধা লিখলেও নম্বর দিতে বাধ্য ছিল পরীক্ষক, কেউ ফেল করলে সেই পরীক্ষকের নিজ দায়ীত্বে পাশ করাতে হয়েছে।
সর্বশেষ যোগ হল বৃত্তি। বোর্ড - স্কুল- কোচিং সব মিলে বৃত্তির ভাগ বাটোয়ারা। কোন কোন গার্জিয়ান কলার নাচাবে এ জন্য, স্কুল গুলা তাদের নিজেদের শিক্ষক, কর্মচারি, পিওন, স্কুল কমিটি এর ছেলে মেয়েদেরটা আগে তার পরে যারা টিচার দের পিছে ধর্না দিছে তাদের, কোচিং গুলা তাদের নাম এর জন্য করছে এইসব ২ নম্বরি।
মনিপুর স্কুল বৃত্তি নিয়ে রেগুলার ২ নম্বরির কথা শোনা যায়, সেই স্কুলে এবার 'এ' পাইছে, 'ডি' সেকশনের এমন ছেলে মেয়ে ও বৃত্তি পাইছে দেখা যাচ্ছে। টিচার রা আবার ১ হাত আগ বেড়ে ওয়েবে পাওয়া ফলাফল ভুল বলে প্রচারের চেষ্টা চালাচ্ছে।
মাত্র ১২-১৩ বছরের যে সব ছেলে মেয়ে এই সব কর্মের ফল ভোগ করছে, তারা বড় হয়ে দুর্নিতিবাজ হবে না তো কি হবে???
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।