রোববার মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ৮ উইকেটে ২৪৫ রান করেছে ভারত।
তৃতীয় ওভারেই শিখর ধাওয়ানের বিদায়ে শুরুটা ভালো হয়নি টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন ভারতের। তবে রোহিত শর্মার আক্রমণাত্মক ব্যাটিং রান এনে দিচ্ছিল।
যদিও দশম ওভারে দারুণ ছন্দে থাকা অধিনায়ক বিরাট কোহলি বিদায় নিলে বিরাট ধাক্কা খায় ওয়ানডের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা।
তৃতীয় উইকেটে অজিঙ্কা রাহানের সঙ্গে ৩৬ রানের জুটি গড়ে রোহিত আউট হয়ে গেলে চাপ বেড়ে যায় আরো।
অভিষিক্ত মোহাম্মদ তালহার প্রথম ওয়ানডে উইকেটে পরিণত হওয়ার আগে ৫৬ রান করেন রোহিত। তার ৫৮ বলের ইনিংসে ছিল ৭টি চার ও দুটি ছক্কা।
এরপর রাহানেও রোহিতকে অনুসরণ করলে স্কোর দাঁড়ায় ১০৩/৪।
পঞ্চম উইকেটে দীনেশ কার্তিকের (২৩) সঙ্গে ৫২ ও ষষ্ঠ উইকেটে রবীন্দ্র জাদেজাকে নিয়ে ৫৯ রানের দুটো ভালো জুটি গড়ে ভারতকে লড়াইয়ে ফেরান আম্বাতি রাইডু।
সাঈদ আজমলের শিকারে পরিণত হওয়ার আগে ৫৮ রান আসে রাইডুর ব্যাট থেকে।
৬২ বলের ইনিংসটিতে ছিল ৪টি চার ও একটি ছক্কা।
দলকে আড়াই শ’র কাছাকাছি পৌঁছে দিতে ভালো অবদান শততম ম্যাচ খেলতে নামা জাদেজারও। ৫২ রানে অপরাজিত এই অলরাউন্ডারের ৪৯ বলের আক্রমণাত্মক ইনিংসটি ৪টি চার ও দুটি ছক্কায় সাজানো ছিল।
৪০ রানে ৩ উইকেট নিয়ে পাকিস্তানের সেরা বোলার অফস্পিনার আজমল।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
ভারত: ৫০ ওভারে ২৪৫/৮ (রোহিত ৫৬, ধাওয়ান ১০, কোহলি ৫, রাহানে ২৩, রাইডু ৫৮, কার্তিক ২৩, জাদেজা ৫২*, অশ্বিন ৯, সামি ০, মিশ্র ১*; আজমল ৩/৪০, তালহা ২/২২, হাফিজ ২/৩৮, গুল ১/৬০)
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।