বাড়ি থেকে অফিসে লাঞ্চ নিয়ে যাওয়া অপশন হিসেবে সবচেয়ে ভালো। চেষ্টা করুন কয়েকটা ভাগে খাবারটা নিয়ে যেতে। ধরুন অফিসে পেঁৗছে কাজ শুরুর ঘণ্টাখানেক পর খাওয়ার জন্য আপনার পছন্দের একটা ফল নিয়ে যান। লাঞ্চ আওয়ারে বাড়ির তৈরি স্যান্ডউইচ, রুটি-তরকারি, নুডলস যাই আনুন না কেন তাই খান। * বিকালে খিদে পেলে হালকা কিছু খেতে পারেন।
অফিসে খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারটা খুব জটিল করতে না চাইলে সবাই মিলে একটি নির্দিষ্ট জায়গা থেকে সারা দিনের খাওয়া-দাওয়া ম্যানেজ করে নিতে পারেন। * লং আওয়ার্স কাজ করতে হলে, অনেক সময় জাঙ্ক ফুড অ্যাভয়েড করা যায় না। কিন্তু হাতের কাছে যা পাওয়া যায়, সেটা না খেয়ে একটু বেছে খান। বাইরের কাটা ফল খাওয়ার চেয়ে একটি কলা বা গোটা আপেল অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। ঝালমুড়ি বা স্প্রাউটও খেতে পারেন।
তবে সবজিগুলো যেন আপনার সামনে কাটা হয় সেটা খেয়াল রাখবেন। * স্যুপজাতীয় কিছু খেতে চাইলে, ক্রিম বেসড স্যুপের বদলে ক্লিয়ার স্যুপ খান। সঙ্গে নিয়ে নিন ব্রেড রোল। স্যালাডও খেতে পারেন, তবে ড্রেসিংটা কম দিয়ে। * বারবার চা, কফি না খেয়ে চিনি ছাড়া আইস-টি বা হার্বাল টি-র মতো লো-ক্যালরি রিফ্রেমিং ড্রিঙ্ক খেতে পারেন।
ব্যবস্থা না থাকলে লিকার চা খান। * কাজের ফাঁকে ফাঁকে খাওয়ার জন্য নিজের লকারে একটা কৌটোয় কিছু খাবার রাখুন, যাতে চট করে ফাস্ট ফুডের দিকে মন না চলে যায়। ড্রাই ফুট, বিস্কুট, বাড়িতে তৈরি নাডু, মোয়া সবই রাখতে পারেন। * চেষ্টা করুন অফিসের সারাদিনের খাবার বাসা থেকে নিয়ে আসতে। কারণ সুস্বাদু হওয়া সত্ত্বেও বাইরের খাবার আপনার স্যুট নাও হতে পারে।
স্বাস্থ্য এবং ক্যারিয়ারের কথা চিন্তা করেই স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাওয়া প্রয়োজন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।