বুধবার প্রথম সভায় ৩০টি ব্যবসায়ী সমিতিকে আমন্ত্রণ জানানো হলেও তাতে ১৮টির নেতারাই অনুপস্থিত ছিলেন।
১২টি সমিতির নেতাদের নিয়ে সভা শুরু করে এনবিআর চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন হতাশা প্রকাশ করে বলেন, “মনে হয়, উনাদের (যারা হাজির হননি) ব্যবসা ভালো চলছে। ”
বাংলাদেশ সিগারেট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের নেতাদের অনুপস্থিতি দেখে তিনি বলেন,“তারা বড় ব্যবসায়ী। এবারের বাজেটে ১৩ হাজার কোটি টাকা তারা দেবে। তারা কি আর এখানে আসবে?”
এনবিআরের সম্মেলন কক্ষে এই সভায় এনবিআর সদস্য জাহাঙ্গীর হোসেন, আমিনুল করীম, ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
অধিকাংশ সমিতির নেতারা উপস্থিত না হলেও যারা এসেছিলেন, তাদের আলোচনায় প্রাণবন্ত ছিল বৈঠক। উপস্থিত সব সমিতির নেতারাই তাদের ব্যবসা খাতের জন্য আগামী বাজেটে কর ও শুল্কছাড় চেয়েছেন।
বিজ্ঞাপনী সংস্থার পক্ষে রামেন্দু মজুমদার বিজ্ঞাপনের উৎসে কর ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করার দাবি জানান।
বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশন সমিতির সভাপতি ওসমান গনি পাঠাগার স্থাপনের অনুদানের অর্থকে করমুক্ত করার দাবি করেন। তার সঙ্গে একাত্মতা জানান বাংলাদেশ সাময়িকী প্রকাশনা সমিতির সভাপতি শহীদুল্লাহ আনসারীও।
বাংলাদেশ পেপার মিলস অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি মোস্তাফিজুর রহমান কাগজ কলগুলোতে ব্যবহৃত রাসায়নিকের আমদানি শুল্ক ৩ শতাংশ করার প্রস্তাব করেন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।