নাটোরে গুলিবিদ্ধ যুবলীগ নেতা পলাশের মৃত্যু
নাটোর, ডিসেম্বর ১১ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
নাটোর শহরে শনিবার রাতে গুলিবিদ্ধ যুবলীগ নেতা পলাশ কর্মকার (৩২) মারা গেছেন। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অব¯’ায় মঙ্গলবার ভোর পৌনে ৬টায় তার মৃত্যু হয়। বড় ভাই সমীর কর্মকার পলাশের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে বলেন, ময়না তদন্ত শেষে লাশ নিয়ে তারা নাটোরে ফিরবেন।
গত শনিবার রাতে বিএনপি নেতা রুহুল কুদ্দুস তালুকদারের নাটোরের বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ হন পলাশ কর্মকার। ওই রাতেই তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
তখন থেকে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ছিলেন তিনি।
ভর্তির পরপরই অস্ত্রোপচার করে পলাশের শরীর থেকে একটি গুলি বের করা হয়। তাকে ১১ ব্যাগ রক্ত দেয়া হয়।
নিহত পলাশ কর্মকার নাটোর শহরের আলাইপুর এলাকার জ্ঞানেন্দ্রনাথ কর্মকারের ছেলে। তিনি সোনার গহনা তৈরির দোকানে কাজ করতেন।
বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে তিনি যুবলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। শহর যুবলীগের যুগ্মসম্পাদক ছিলেন তিনি।
শনিবার রাতের ওই ঘটনার পরপরই শহরের আলাইপুরের বাসা থেকে তিন কর্মীসহ রুহুল কুদ্দুস তালুকদারকে আটক করে পুলিশ।
পরদিন এ ঘটনায় যুবলীগ নেতা সৈয়দ মর্তুজা আলী বাদী হয়ে রুহুল কুদ্দুস তালুকদারসহ ১৫ জনকে আসামি করে সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। ওই দিন দুপুরে আটক বিএনপি নেতাকর্মীদের এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
নাটোর থানার ওসি আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, এখন পলাশের আহত হওয়ার মামলাটি হত্যা মামলা হিসাবে রূপান্তর করা হবে।
মঙ্গলবার এ মামলায় রুহুল কুদ্দুস তালুকদারসহ আটক বিএনপি নেতাকর্মীদের হেফাজতে নেয়ার পুলিশের আবেদনের বিষয়ে শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে।
নাটোর, ডিসেম্বর ১১ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
নাটোর শহরে শনিবার রাতে গুলিবিদ্ধ যুবলীগ নেতা পলাশ কর্মকার (৩২) মারা গেছেন। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অব¯’ায় মঙ্গলবার ভোর পৌনে ৬টায় তার মৃত্যু হয়। বড় ভাই সমীর কর্মকার পলাশের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে বলেন, ময়না তদন্ত শেষে লাশ নিয়ে তারা নাটোরে ফিরবেন।
গত শনিবার রাতে বিএনপি নেতা রুহুল কুদ্দুস তালুকদারের নাটোরের বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ হন পলাশ কর্মকার। ওই রাতেই তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন থেকে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ছিলেন তিনি।
ভর্তির পরপরই অস্ত্রোপচার করে পলাশের শরীর থেকে একটি গুলি বের করা হয়। তাকে ১১ ব্যাগ রক্ত দেয়া হয়।
নিহত পলাশ কর্মকার নাটোর শহরের আলাইপুর এলাকার জ্ঞানেন্দ্রনাথ কর্মকারের ছেলে। তিনি সোনার গহনা তৈরির দোকানে কাজ করতেন। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে তিনি যুবলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। শহর যুবলীগের যুগ্মসম্পাদক ছিলেন তিনি।
শনিবার রাতের ওই ঘটনার পরপরই শহরের আলাইপুরের বাসা থেকে তিন কর্মীসহ রুহুল কুদ্দুস তালুকদারকে আটক করে পুলিশ।
পরদিন এ ঘটনায় যুবলীগ নেতা সৈয়দ মর্তুজা আলী বাদী হয়ে রুহুল কুদ্দুস তালুকদারসহ ১৫ জনকে আসামি করে সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। ওই দিন দুপুরে আটক বিএনপি নেতাকর্মীদের এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
নাটোর থানার ওসি আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, এখন পলাশের আহত হওয়ার মামলাটি হত্যা মামলা হিসাবে রূপান্তর করা হবে।
মঙ্গলবার এ মামলায় রুহুল কুদ্দুস তালুকদারসহ আটক বিএনপি নেতাকর্মীদের হেফাজতে নেয়ার পুলিশের আবেদনের বিষয়ে শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।