ঝড় এসেছে, ওরে, এবার ঝড়কে পেলেম সাথি॥ আমাগো দ্যাশে শ্রমিক অন্যান্য দেশের কুকুর বিড়ালের চেয়েও সস্তায় পাওয়া যায়. এইটাই হইছে ভ্যাজাল, একটা মোটামুটি উদীয়মান দ্যাশে ধনিক শ্রেণী থাকবই, তাদের উদ্যোগের ফলেই এই সস্তা শ্রমিকদের পেটে ভাত আসে. কিন্তু সমস্যা তা হৈল- আমাগর এই ধনিক শ্রেনীদের উত্পত্তি তে, স্বাধীনতার পর থেকেই চুরি -চোট্টামি- কালোবাজারী- মজুদদারি , অবৈধ আদম ব্যবসা, মাদক ব্যবসা কইরা আইজকা তারা এই পর্যন্ত আইছে. এই সবগুলা পথেই ট্যাকা কামাইতে এভারেজের চেয়ে অনেক কম কষ্ট করা লাগে তাই অগো কাছে যারা অনেক কষ্ট কইরা ট্যাকা কামায় তারা হাসির পাত্র হইব এইডাই স্বাভাবিক কথা. অস্বাভাবিক হইলাম আমরা সবজান্তারা যারা যুগে যুগে সব কিছু জাইনা বুইঝাও এইসব চোর- ছ্যাচ্চর- ডাকাইত- কালোবাজারী-মজুদদার- **নকির পুলা মাইয়া গুলারে কখনো কিছু কৈনাই, তাগোরে বাড়তে দিছি, তাগোরে মাথায় উঠাইছি বাই টার্ন - কখনো মাত্র ৫০০ ট্যাকার একটা নোটের বিনিময়ে কখনোবা একটা চাকরি যা কিনা আমাগর ন্যায্য পাওনা ছিল তার বিনিময়ে অথবা শুধুই অন্ধ বিশ্বাসে- চিড়া ভিজাইন্ন্যা কথায়. ফলাফল যা হইবার তাই হইছে, শুললো কুটির দ্যাশে তারা মাত্র গুটি কতক হইয়াও এই বিরাট জনগনরে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির মত শুইস্স্যা খাইতাছে, লাট সাহেবগ মত দিভাইদ এন্ড রুল নীতিতে ফালাইয়া পুটু মাইরা যাইতাছে আর এছি রুম এ বৈসা বরফ দেয়া এব্সলুট ভদকার গেলাসে চুমুক দিয়া তৃপ্তির হেচকি তুলতাছে. মে মাস আইয়া পরছে ভাইলোগ! অহনো যদি নিজেগো ভালা বুজবার না পারি- সারাজীবন খালি পুইরা-চাপা পৈরা- পুলিশের লাঠি গুলি খায়া মরি তাইলে হইব? অগো বুঝিয়া দেওয়ার টাইম চইলা আসছে যে আমরা আসলে শুললো কুটির মধ্যে সংখায় অগো চে অনেক অনেক গুন বেশি. হাতুড়ি বাটাল কায়চি .শাবল শান দাও, অগো সাহেবী প্যান্ট খুইলা দেওয়ার সময় হইছে!
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।