আমি অনেক কিছু সাহস করে বলতে চেয় ও বলতে পারি না যখন দেখি আমার পাশের মানুষ গুলো পিছু হটে যায়... যখন দেখি সবাই নিজেকে নিয়ে অনেক বেশি ভাবে,তাই আমি ও কিছু বলতে চাই আমার প্রিয় ব্লগে... সজোরে আওয়াজ তুলতে চাই আমার ভালো লাগা লেখনি দিয়ে “বেঞ্চ” – কথাটি ছোট্ট অতি কিন্তু জানো ভাই ?
বেঞ্চ নিয়ে ও শিল্প হয় চলো দেখে যাই !!
আজ আমরা দেখবো ভিন্ন ধর্মী আরেকটি শিল্প যাকে আমি নাম দিয়েছি “বেঞ্চ শিল্প” । মুলত আমরা বেঞ্চ বলতেই বুঝি - স্কুলের বেঞ্চ , চায়ের দোকানের বেঞ্চ , পার্কের বেঞ্চ ইত্যাদি ইত্যাদি । হাঁ ঠিকই বুঝেছেন আপনি আমি ও ওই সকল বেঞ্চ নিয়েই আজকে কিছু দেখাচ্ছি তবে সেটা আমাদের দেশে নয় ভিন দেশে ।
সাধারনত আমাদের পার্কে গিয়ে বেঞ্চে বসে একটু হাওয়া খেতে কমবেশি সবারই ভালো লাগে। ডেনমার্কের নাগরিক জেপে হেইনও আরাম করে একবার বসেছিলেন পার্কে।
বেঞ্চে বসার পর তার মনে হলো, 'বেঞ্চ নিয়েও অনেক কিছু করার আছে আমার'। তারপর শুরু করে দিলেন তার অনেক কিছু করা।
জেপে হেইন বেঞ্চের প্রথাগত ডিজাইন ভেঙে ১৫টি ব্যতিক্রমী বেঞ্চ বানিয়েছেন। এর কারণ দর্শাতে গিয়ে তিনি বলেন, 'বেঞ্চ শুধু বসার বস্তু নয়, এটি মনেরও খোরাক। কোনো কোনো বেঞ্চ বসার উপযুক্ত নয় কেন_ সমালোচকদের এমন প্রশ্নের জবাবে হেইন বলেন, 'আমার বেঞ্চগুলো আসলে যতটা বসার জন্য, তারচেয়ে বেশি শিল্পীর মনের ভাবনা প্রকাশের জন্য করা হয়েছে।
'
জেপে হেইনের বেঞ্চে বসতে চাইলে আপনাকে যেতে হবে আমেরিকার ইন্ডিয়ানা রাজ্যের হোয়াইট নদীর তীরে। কারণ বেঞ্চগুলোকে তিনি সেখানেই স্থাপন করেছেন।
চলুন কথা অনেক হয়ে যাচ্ছে – কয়েকটি অদ্ভুত বেঞ্চ শিল্পের নিদর্শন দেখে আসি ।
অল্প সল্প সুত্র – সমকাল । ছবি – ইন্টারনেট ।
এই লেখাটি মুলত আমার একান্তই নিজস্ব ধারনা থেকে লেখা । কারো কোন লেখা বা ছবির সাথে যদি আংশিক অথবা পুরোপুরি মিলে গেলে আমি দুঃখিত ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।