ভিকারুন্নেসার সেই মিস্টি মেয়েটি এখন কেমন আছে ? কেও কি জানেন?
সেই নরপশু পরিমল এর কি কোনো শাস্তি হয়েছে কেও কি জানেন ?
২০১২ সালে মোট ৮০৫ জন নারী ও মেয়ে শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। এদের মধ্যে ২৯৯ জন নারী, ৪৭৩ জন মেয়ে শিশু এবং ৩৩ জনের বয়স জানা যায়নি। ধর্ষিত শিশুদের মধ্যে ৩৯ জনকে হত্যা করা হয় এবং ৮৪ জন গণধর্ষণের শিকার হয়েছে। এ সময় ১০ জন শিশু আত্মহত্যা করেছে বলে এক প্রতিবেদনে জানানো হয়।
এই সব পত্রিকায় পাতায় যে টুকু আসছে সেইটা ই এর বাইরে ও আর ও কিছু ঘটনা আমাদের সমাজে হয়ে থাকে।
কখনও কখনও দুই চার হাজার টাকার বিনিময়ে ধর্ষিতার মুখ বন্ধ করে দেয়া হয় অথবা প্রভাব দেখিয়ে চুপ থাকতে বাধ্য করা হয় ।
এটি প্রতি দিনের ঘটনা, কখনও ই শুনি নাই যে প্রকৃত অপরাধীর শাস্তি হইছে।
কোনো একটা ঘটনা ঘটে তখন সেইটা নিয়ে সবাই সোচ্ছার।
প্রশাসন ও দেখায় যে তারা ও সোচ্ছার কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন জিনিস।
এই প্রশাসন সর্বদা ব্যস্ত থাকে নিজেদের উদরপুর্তির জন্য তাই তো প্রকৃত অপরাধী শাস্তি পায় না কখন ও ই ।
ধর্ষকদের কে বাচানোর জন্য কখন ও এইটা কে মিউচুয়াল সেক্স বলে । আবার কখন ও মেয়ের পোশাক এর দোস দেয়া হয়।
আর মিডিয়া সেখানে করে উলটা বানিজ্য।
ধর্ষনের রগরগে গল্প কিংবা ধর্ষিতার পরনে কি ছিলো এই সব প্রকাশ করতে ই ব্যস্ত। কোনো কোনো ক্ষেত্রে দেখা যায় পরনের কাপড়ের বর্ননা করতে গিয়ে অন্তর্বাস এর কালার কি ছিলো সেটা ও প্রকাশ ও করতেছে এই মিডিয়া।
কখন ও প্রকাশ করা হয় না ধর্ষক এর পরিচয়। কিংবা তার চোদ্দ গুষ্ঠির ছবি সহ প্রকাশ করে না কেনো?
আজ সবাই মানববন্ধন করতেছে , প্রতিবাদে রাস্তায়।
কিন্তু কেনো ? প্রশাসন কই?
এই প্রতিবাদ কত দিন চলবে? কয়েক দিন পর থেমে যাবে।
যে মেয়েটি কে ৫৫ দিন আটক করে ধর্ষন করা হলো সে কেমন আছে ?
যারা এই কাজ টা করেছে তাদের কে ৫৫ দিন অন্ধকার ঘরে আটক করে আগে রাখা হোক, সেই খানে কিছু পিপড়া ছেড়ে দেয়া হোক । তার পরে প্রচলিত আইনে বিচার হোক।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।