কবঠ এই গিনি বিশ্বাস করনের কোন দরকার নাই। তারিক জিয়া ও কোকোর সততা প্রশ্নাতীত। তারা শহীদ জিয়ার সন্তান। তারা ভুতপুর্ব বাস্তুহারা প্রধানমন্ত্রীর নয়নের মনি। দুষ্ট আওয়ামী লীগ সরকার মিথ্যা কথা বলে তাদের চরিত্রের উপর কালিমা লেপনের চেষ্টা করছে।
কিন্তু আওয়ামি লীগের কুশীলবরা জানেনা যে, শত চেষ্টা করেও কাল রং দিয়ে কয়লাকে রাঙ্গানো যায় না কয়লা নিজ গুনেই অনন্য। এই টাকা গুলি আসলে কোকোর ছিল না, ছিল জয়ের। গত বিএনপির সময় জয়ের এই টাকা দুদক জব্দ করে যা বর্তমান ক্ষমতাশীন দল ক্ষমতার অপব্যাবহার করে কোকোর নামে চালিয়ে দিচ্ছে। কোকো তো ধরতে গেলে দুধের শিশু ও কি বুঝে। খাওন আর ঘুমান ছাড়া কোন কাজ কি তিনি জীবনে মনোযোগ দিয়ে করেছেন।
মায়ের মত পড়ালেখাতেও কবঠ। কোকো কি ভাবে এতবড় আকামটা করবে। যত্তোসব আওয়ামী ভন্ডামি। বেগম খালেদা জিয়া হলেও না হয় বিশ্বাস করা যেত। তিনি অনেক গুনের অধীকারিনী।
তিনি সোয়াদুইবারের প্রধানমন্ত্রী। তিনি বাস্তুহারা। তিনি কালোটাকা সাদা করেন ক্ষমতাশীন থাকাকালীন অবস্থায়। তিনি পাঁচ পাঁচটা জন্মদিনের অধিকারিনী। তিনি ফালুকে নিয়ে হজ্বব্রত পালন করেন।
তিনি সমগ্র মুসলিম সম্প্রদায়ের একমাত্র মহিলা খাদেম। তিনি আক্ষা মুসলিম জাহানের একমাত্র মহিলা নেত্রী। তারই কনিষ্ট পুত্র কোকো তিনি কিসের অভাবে এজাতীয় অপকর্ম করবেন। কোমর ভাঙ্গা বৃটিস নাগরিক বাংলার ষোলকোটি মানুষের নয়নের মনি তারিক জিয়াও বেগম জিয়ার বড় সন্তান। তার বিরুদ্ধেও আছে প্রচুর অভিযোগ।
তবে বাংলার মানুষ জানে এই অভিযোগ সমুহের কোন ভিত্তি নেই। বর্তমান সরকার তাদের সব কর্দয কাজগুলি দিয়ে তারিক ও কোকোকে মাখিয়ে কর্দমাক্ত করে রেখেছে। কিন্তু আওয়ামী লীগ হয়তো ভুলে গেছে ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। আজ নয়তো কাল ক্ষমতা তাদের ছাড়তেই হবে। তখন ভারতের পবিত্র জল দিয়ে তারিক ও কোকোকে ধুয়ে বাংলাদেশের ক্ষমতার পাটাতনে বেগম খালেদা জিয়া তার ঔরসজাত এই দুইটি বিষ বৃক্ষ রোপন করবেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।