আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

গাজায় নারী শিশুদের ওপর কেন এ নৃশংশতা ?

আমি একজন পর্যটন কর্মী। বেড়াতে, বেড়ানোর উৎসাহ দিতে এবং বেড়ানোর আয়োজন করতে ভালোবাসি। মানুষকে রাজনৈতিক জীব বলেই জানি, কিন্তু রাজনীতির যে এত ঘেরটোপ তা জানতাম না। বহু নারীর শরীর উপভোগ করেও সোস্যাল কন্টাক্ট লিখে রাজনীতি বিজ্ঞানে স্থান করা রুশোর কথা মত যদিও বিবেচনা করি তবুও মানুষ বলতে সদয় মনের লোকজনকে বুজি। কিন্তু মধ্যপ্রাচ্যে ইয়াহুদি সম্প্রদায়ের লোকজনকে কী মানুষ বলা যায়।

অন্তত গত কয়েক দিনে গাজায় যে হারে নারী ও শিশু মুখ গুলো তাদের আধুনিক অস্ত্রের সামনে পড়ে জীবন হারাচ্ছেম, রক্তে মাখামাখি শিশুর মুখ দেখতে দেখতে যে আমাদের কিান্না পাচ্ছে। যারা এমনটা করছেন তাদের কি করে মানুষ বলি। তাদের আর কার সাথে তুলনা করা যায়। আমি জানি না। আমার জানা নেই।

এদের জন্ম বৃত্তান্ত সম্পর্কে আমার জানা নেই। এদের সাথে কোনো পশুকেও তুলনা করার সাহস পাচ্ছি না, কারণ পশুরও একটা কাণ্ডজ্ঞান থাকে। কিন্তু এদের তাও নেই। রেশনালিটি ও হিউম্যানিটি মিলে নাকি মানুষ। বাস্তবে কি আমরা তা দেখছি, অন্তত ইসরাইলের ক্ষেত্রে।

এত অমানবিক, এত নিষ্ঠুর, এত এত নিম্ন মনোবৃত্তির পরিচয় বোধ হয় ইসরাইলের ইয়াহুদিদের মত আগে কেউ-ই দেয়নি। সামনে দিতে পারবে বলেও মনে হয় না। তার শপথ, যিনি উদয় অস্তের মালিক, তিনি যেন এ বর্বরতা, নৃশংশতা এবং নিপীড়নের বিরুদ্ধে এ শিশু, নারী ও যুবকদের রক্তকে কবুল করে মানবতার বিজয় দেখিয়ে দেন। আমরা যারা অসহায়, দূর্বল তাদের এ ছাড়া আর কিই বা করার আছে। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।