নাস্তিক, লীগ, দল, আহলে হাদিস, শিবির, মাজার পূজারী এর গোলামী করলে খবর আছে.....
দেখতে অনেকটা শেয়ালের মতো। হালকা-পাতলা গড়ন। স্বভাবটা বাঘের। চোখেমুখে যেন শুধু শিকারের নেশা! উপমহাদেশজুড়ে এর খ্যাতি। প্রাণীটির নাম 'গ্রে-হাউন্ড' কুকুর।
আদি আবাসের রেশ ধরে 'সরাইলের কুকুর' বলেই বেশি পরিচিত। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার বিখ্যাত এ 'গ্রে-হাউন্ড' কুকুর অবশ্য এখন বিলুপ্তির পথে। উপজেলার একটি মাত্র বাড়িতে বাণিজ্যিকভাবে এ কুকুর লালন-পালন করা হয়। তবে আশার বিষয়, সম্প্রতি র্যাব তাদের ডগ স্কোয়াডে যুক্ত করেছে এই জাতের ছয়টি কুকুর।
সরাইলের শিকারি কুকুর দিয়ে গঠন করা হচ্ছে র্যাব ডগ স্কোয়াডের 'দাঙ্গা দমন ইউনিট'।
দেশি প্রজাতির এ কুকুরের বিশেষ কিছু ক্ষমতাকে কাজে লাগানো হবে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দুঃসাহসিক অভিযানে। বিভিন্ন সহিংসতা প্রতিরোধ ও দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসীদের আটকের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হবে সরাইলের বিরল প্রজাতির কুকুর। এরই মধ্যে কিছু কুকুর সংগ্রহ করা হয়েছে। শিগগির ১২টি কুকুরের একটি দল গঠন করে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু করা হবে। বর্তমানে র্যাবের ডগ স্কোয়াডে জার্মান শেফার্ড ও ল্যাবরেটর প্রজাতির ৭৪টি কুকুর রয়েছে।
এগুলো বিস্ফোরক, অস্ত্র ও মাদক বিষয়ে প্রশিক্ষিত।
এই কুকুর গুলো পুষতে বিদেশী কুকুরের তুলনায় অনেক কম হওয়ায় সেভাবে সাশ্রয় হবে অর্থের সেভাবে উন্নত প্রজাতির কুকুরটি হারিয়ে যাবার হাত থেকেও রক্ষা পাবে।
@বুমেরাং
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।