উপকার করতে না পারি,ক্ষতি করবনা অন্তত হাসলে নাকি আয়ু বাড়ে। তাই আয়ু বাড়ানোর এই অপচেষ্টা!!
=>ঘটনা পারিবারিক। স্বামী আর স্ত্রীর মাঝে বিবাদ। সে কী চিৎকার , কোথায় লাগে পল্টন ময়দান........। যাহা হউক , বিবাদের এক পর্যায়ে স্ত্রী লাগাইয়া দিল স্বামীর গালে সশব্দ এক চড়।
স্বামীপ্রবর কহিল , তুমি কি উহা আমাকে সিরিয়াসলি দিয়াছ নাকি ঠাট্টা করিয়া দিয়াছ? স্ত্রী বলিল , উহা আমি সিরিয়াসলি ই দিয়াছি । শুনিয়া স্বামী কহিল , তাহা হইলে আজ বাচিয়া গেলে। তোমার তো জানাই আছে , ঠাট্টা আমি কিরূপ অপছন্দ করি....।
=>এক স্ত্রী তার প্রবাসী স্বামীর কাছে একটা পত্র লিখেছেন। কিন্তু পত্রটিতে উনি উনার ইচ্ছেমত দাড়ি চিহ্ন বসিয়েছেন।
আমি আগে পত্রটি ঠিকমতো লিখলে যেরকম হতো সেরকম করে দিই। তারপর উনার মতো করে।
ওগো,
সারাটি জীবন বিদেশেই কাটাইলে। এই ছিল তোমার কপালে। আমার পা আরও ফুলিয়া গিয়াছে।
উঠানটা জলে ডুবিয়া গিয়াছে। ছোট খোকা স্কুলে যাইতে চায় না। ছাগলটা সারাদিন ঘাস খাইয়া ঝিমাইতেছে। তোমার বাবা পেট খারাপ করিয়া অসুস্থ হইয়া পড়িয়াছে। আমগাছটা আমে আমে ভরিয়া গিয়াছে।
বাড়ির ছাদ স্থানে স্থানে ফুঁটা হইয়া গিয়াছে। গাভীর পেট দেখিয়া মনে হয় বাচ্চা দিবে। কাসেমের বাপ প্রতিদিন এক সের করিয়া দুধ দেয়। বড় বউ নিয়মিত রান্নাবান্না করে। বড় খোকা প্রতিদিন বাজার করিয়া আনে।
কাসেমের মা প্রসব বেদনায় ছটফট করিতেছে। কাসেমের বাপ বারবার ফিট হইয়া যাইতেছে। ডাক্তার বাবু আসিয়া দেখিয়া গিয়াছেন। এমতাবস্থায় তুমি বাড়ি আসিবে। না আসিলে দুঃখিত হইবো।
ইতি .........
এখন স্ত্রী কিভাবে লিখলেন তা একবার দেখেন।
ওগো,
সারাটি জীবন বিদেশেই কাটাইলে এই ছিল। তোমার কপালে আমার পা। আরও ফুলিয়া গিয়াছে উঠানটা। জলে ডুবিয়া গিয়াছে ছোট খোকা।
স্কুলে যাইতে চায় না ছাগলটা। সারাদিন ঘাস খাইয়া ঝিমাইতেছে তোমার বাবা। পেট খারাপ করিয়া অসুস্থ হইয়া পড়িয়াছে আমগাছটা। আমে আমে ভরিয়া গিয়াছে বাড়ির ছাদ। স্থানে স্থানে ফুঁটা হইয়া গিয়াছে গাভীর পেট।
দেখিয়া মনে হয় বাচ্চা দিবে কাসেমের বাপ। প্রতিদিন এক সের করিয়া দুধ দেয় বড় বউ। নিয়মিত রান্নাবান্না করে বড় খোকা। প্রতিদিন বাজার করিয়া আনে কাসেমের মা। প্রসব বেদনায় ছটফট করিতেছে কাসেমের বাপ।
বারবার ফিট হইয়া যাইতেছে ডাক্তার। বাবু আসিয়া দেখিয়া গিয়াছেন। এমতাবস্থায় তুমি বাড়ি আসিবে না। আসিলে দুঃখিত হইবো।
ইতি .........
=>সমাজ একটা স্যানিটারি পায়খানা, জীবন হইলো একটা বদনা, কপাল হইলো কলের পানি আর লোডশেডিং ইজ পম গানা..!! এই লৈয়াই বাঁইচা আছিরে মামা...
=>আধুনিক বঙ্গানুবাদঃ তার একটি মাইয়া পটানোর যন্ত্র আছে = He has a DSLR camera...!
=>মামা নতুন ফাপর "তলে তলে টেম্পু চালাও জিগাইলে কও হরতাল"
=>''উইন্ডোজ ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার'' এর মত হতভাগ্য সফট্ওয়ার দুনিয়াতে আর একটাও নাই।
এইটা এমন একটা ইন্টারনেট ব্রাউজার যেইটা সাধারনত সুশীল-অশ্লীল নির্বিচারে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা প্রধানত অন্য কোনো ব্রাউজার ডাউনলোড করতেই ব্যবহার করে। অপমানিত হওয়ার দিক দিয়া তো দেখা যায়ঃ ''ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার'' একাধারে - ই ভ্যা, মাহফুইজ্জা, চাকিপ, জইল্লা, আবুল, মাল, চুরঞ্জিত, হিরো, রাজা, প্যানথারসহ - সবডিরেই হারাইয়া দিসে...!
এমতাবস্থায় গানা ফেরত ''কবি নং ৪৮'' বৈলচেনঃ
তুমি আছো, আমি আছি তাই...
উইন্ডো দিয়া মিচ মজিলারে কাছে ফাইটাম ছাই...!
=>লোকাল বাসে যাতায়াত করতে করতে মানিব্যাগে যে পরিমান ভাংতি টাকা-পয়সা জমসে, তাতে যে কেউ আমার মানিব্যাগ দেখলেই ভাববোঃ ইহা একজন সক্রিয় ফকিরের মানিব্যাগ!
=>আমরা না পড়িয়া পণ্ডিত, আমরা না লড়িয়া বীর, আমরা ভান করিয়া সভ্য, আমরা ফাঁকি দিয়া পেট্রিয়ট্। আমরা ভারি ভদ্র, ভারি বুদ্ধিমান, কোন বিষয়ে পাগলামি নাই। আমরা পাশ করিব, রোজগার করিব ও তামাক খাইব। আমরা এগোইব না, অনুসরণ করিব, কাজ করিব না, পরামর্শ দিব!
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
=>তাহারা নিজ লিঙ্গ কাটিয়া লিঙ্গান্তরিত হইয়া তামিল নায়িকা সাজিতে পছন্দ করে।
অতঃপর রোমান হরফে বাংলা লিখিয়া বন্ধুত্বের বাম্পার ফলন ঘটায়। ''ফ্রেন্ডস্ ইউ মে নৌ'' লিষ্টে এদেরকে দলে দলে ঘাস খাইতে দেখা যায়। ফেসবুকীয় ভাষায়, উহাদিগের 'ফেইক আইডি' বলা হয়!
=>জীবন হইলো কুকুর গোত্রীয়। কখন কামড়াইয়া বসে তার ঠিক নাই, তবে পোষ মানাইতে পারলে এর চেয়ে প্রভুভক্ত আর দ্বিতীয়টা নাই। যেখানে কষ্ট হইলো ছাঁড়পোকার মত।
একটু ম্যাচুরড্ হইলেই ব্যাপভাবে বংশবৃদ্ধি করে। ফলে বিছানা না বদলাইলে ছাঁড়পোকার চুম্বনেই রাত পোহাইতে হয়। আর সুখ হইলো উড়ন্ত তেলাপোকার মত। ইহা যে কোনো সময়েই আক্রমন করতে পারে ক্ষনিকের জন্য। তাই ভয় পাইয়া বিচলিত না হইয়া উপভোগ করাই শ্রেয়।
কারন তেলাপোকার পাকস্থলি
তো আর সাপের মত না যে মোদের একদম খাই দেবে। এই যখন অবস্থা, তখন পৃথিবীতে সবচেয়ে সহজ কাজ হচ্ছে ছাঁড়পোকার বংশবৃদ্ধি অর্থাৎ মানুষকে কষ্ট দেয়া/কাঁদানো। আর সবচেয়ে কঠিন কাজ হচ্ছে তেলাপোকার উড্ডয়নে কয়েকটি কেলানো দাঁতের বাগান অর্থাৎ মানুষকে হাসানো। তবে পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন কাজটাই আমার কাছে সহজ। আর সহজ কাজটাই সবচেয়ে কঠিন মনে হয়।
এমতাবস্থায় ''কবি নং ৪৮'' স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা হইতে বৈলচেনঃ স্বর্গসুখ পেতে ইচ্ছে হলি, হাগতে বসি আমি...
=>চিকেন ফ্রাই খাইতেসি আর ভাবতেসিঃ দুনিয়ার সবচেয়ে অসহায় প্রানী হইলো মুরগী। এদেরকে জন্মের পূর্বেই (ডিম) খাইয়া ফেলা হয়। আর যারা দুর্ভাগ্যক্রমে বাঁইচা যায়, পরবর্তীতে তাদের মৃত্যুর পর মশলা মাখাইয়া ঝলসাইয়া খাওয়া হয়।
এমতাবস্থায় ''কবি নং ৪৮'' কেএফসি হইতে বৈলচেনঃ
বাঁশবাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ...
মাগো আমার চিকেন ফ্রাইয়ের চিলি সসটা কই??
=>একদা সামাজিক ছিলুম। অতঃপর ফেসবুকের আবির্ভাব ঘটিলো...
=>ওহে ফটোশপ তুমি আসলেই মহান,
পেঁচারে দানিয়াছো ময়ূরের সম্মান...
=>বিয়াফুঁক ভয়ঙ্কর রকমের খারাপ সময় যাইতেসে দেখা যায়।
কম করিয়া হইলেও, শহর জুড়িয়া কয়েক লাখ ভাগিনা আছে আমার, মামা আছে তারও দ্বিগুন। পরিচিত-অপরিচিত ভেদাভেদে যারা মামা মামা বলিয়া ডাকিয়া আচমকা সম্পর্কের পদ্মা সেতু নির্মান করে। এমনকি চুটো চুটো পিচ্চি বাচ্চাগুলা যারা আগে ভাইয়া ডাকতো, এখন মামা বইলা ডাকে! জানটে মুনছায়ঃ দ্যাশের ''জাতীয় সম্পর্কের নাম মামা'' নি? :/
=>আবুল এক জায়গায় ইন্টার্ভিউ দিতে গিয়েছে তাকে জিজ্ঞেস করা হলঃ “যদি আপনাকে ২ মিনিটের জন্য প্রধানমন্ত্রী করা হয়...তাহলে কি করবে?
আবুলঃ “ম্যাগি নুডলস রান্না করবো”
ইন্টারভিউয়ারঃ “কেন!!!?”
আবুলঃ “২ মিনিটে তো শুধু ম্যাগি নুডলসই বানান যায়”
ইন্টারভিউয়ারঃ “ আচ্ছা আচ্ছা। আর যদি ৫ বছরের জন্য প্রধানমন্ত্রী করা হয়.... তখন??”
আবুলঃ “আমি হব না ৫ বছরের জন্য প্রধানমন্ত্রী”
ইন্টারভিউয়ারঃ “কেন!!!?”
আবুলঃ “এত ম্যাগি নুডলস কে খাবে!!?!” :p
=>পুরো... পৃথিবী... একদিকে... আর... ''গেইল''... অন্য... দিক...!
=>তেনারা ফষ্টিনষ্টি করতে পারবে ঠিকই, আমরা প্রতিবাদ করলেই আঙ্গুর ফল টক হইয়া যায়। ভাদ্র মাসের কুত্তার লাহান চরিত্র লৈয়া নষ্টামি করে, আবার বয়ান দেয় ঐডারেই নাকি রোমান্স কয়।
ডি.এন.এ পরীক্ষা সম্ভবত চালু হৈসিলোই এডির লাইগা...
১৮+
=>এক জন্মদিনের পার্টিতে এক তরুণী এক ভদ্র লোককে জিগ্গেস করলো---
তরুণী : আন্কেল, পস্রাব করার জায়গাটা দেখাবেন দয়া করে....
ভদ্র লোক : অসভ্য মেয়ে....প্রথমে তুমি দেখাও!!
=>একরাতে মহিলা টিভিতে রান্নার অনুষ্ঠান দেখছিল, তা দেখে তার জামাই এসে বলল, ‘তুমি রান্নার অনুষ্ঠান দেখছ কেন? তুমি তো রান্নাই করতে পারো না’ ‘তুমি তাহলে ****র ভিডিও দেখ কেন?’ বউয়ের পালটা জবাব।
=>জামাই আর বউ বসে একসাথে টিভি দেখলছিল। এমনসময় জামাই হঠাৎ বউয়ের দিকে ফিরে বলল, ‘ওগো তুমি কি আমাকে এমন কিছু বলতে পারবে যেটা একই সাথে আমাকে আনন্দ ও কষ্ট দিবে’ বউ জামাইয়ের দিকে ঘুরে বলল, ‘তোমার বন্ধুদের মধ্যে তোমার **ই সবচেয়ে বড়’!
=>এক ছেলের সাথে আর এক মেয়ের প্রেম ছিল। মেয়েটা একদিন ছেলেটাকে দাওয়াত দিল, আর বললঃ “আজ আসিয়ো আমাদের বাড়িতে, মা-বাবার সাথে তোমার পরিচয় করাইয়া দিবো, তারপরে রাতে আমরা………. ছেলেতো খুশিতে বাকবাক। তখনি ছুটে গেল ডাক্তারের দোকানে কনডম কিনতে।
দোকানদার বেডা ছেলের খুশি দেখে পাম-পট্টি দিয়ে পুরা ফ্যামিলি প্যাক গছায় দিল। লাফাইতে লাফাইতে ছেলে সন্ধ্যায় গিয়ে হাজির হল মেয়ের বাড়িতে। শ্বশুর-শ্বাশুড়ীর (হবু) সামনে গিয়ে ছেলে সালাম দিয়ে সেইযে মাথা নিচু করল, মাথা উচুই করেনা, আধাঘন্টা পার হয়ে গেল, মাথা আর উঠেনা। হবুদের উপর সম্মান দেখে মেয়েতো আহলাদে গদগদ। ছেলের কানের কাছে ফিসফিস করে বলল, তুমি আমার বাবা-মারে সম্মান করো জানতাম, কিন্তু এত সম্মান করো তাতো জানতাম না।
ছেলে রাগে রাগে উত্তর দেয়, সেইডা ঠিক আছে, কিন্তু আমিও তো জানতাম না, তোমার বাপে কনডম বেচে।
=>“বাবা,আমি কিভাবে জন্মেছি?”ছেলের প্রশ্ন,
বাবা, “ তোমার আম্মা আর আমি ইয়াহুতে পরিচিত হয়েছি। আমরা ই-মেইলের মাধ্যমে ডাটা ট্রান্সফার করি। এরপর সাইবার ক্যাফেতে দেখা করি। তোমার আম্মা ওখানে আমার হার্ড ডিস্ক স্লটে ঢুকাতে বলে,যে মুহুর্তে আমি আপলোড করবো ঠিক তখনই মনে পড়লো আমাদের কারো ফায়ার ওয়াল ইন্সটল করা নাই,ততক্ষনে ডিলিট চাপার সময়ও শেষ।
৯ মাস পর একটা পপ আপ আসে,ওটা তুমি”
ভালো লাগলে জানাবেন!!এগুলো বেশীর ভাগই সংগৃহিত। ভাল লেগেছে। তাই দিলাম!! ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।