ন্যাকামো ভীষণ অপছন্দ, যদিও বাধ্য হয়ে সহ্য করি! ১. ক্ষতিগ্রস্ত (ড্যামেজ্ড) পাওয়ার ক্যাবল ব্যবহার করা
সাবধানতা: ড্যামেজ্ড ক্যাবল ব্যবহার থেকে বিরত থাকা। আর বহনের সময় ল্যাপটপের সাথে একসাথে বা পেঁচিয়ে না রাখা। মাঝে-মধ্যে অ্যাডাপ্টর পারফরম্যান্স চেক করা। প্লাগ এবং সকেটগুলো চেক করা। কানেকশন যেন কখনোই লুজ হয়ে না পড়ে।
২. ক্ষতিগ্রস্ত বা ফেটে (ক্র্যাক্ট) যাওয়া স্ক্রিন ব্যবহার করা
সাবধানতা: রিপেয়ার বা বদলে ফেলা
৩. ওভার-হিটিং (তাপমাত্রা ৭৫ ডিগ্রির ওপরে গেলেই দুর্ঘটনার প্রবণতা বেড়ে যেতে পারে!)
সাবধানতা: কখনোই নরম সারফেসে রেখে (যেমন বিছানা বা সোফা) ল্যাপটপ ব্যবহার করা ঠিক নয়। নিচ দিয়ে যেন বায়ু চলাচল থাকে। এক্ষেত্রে ল্যাপটপ কুলার (কুলিং প্যাড) ব্যবহার করা যেতে পারে।
৪. কোনো কি (key) আটকে (স্টাক) যাওয়া
সাবধানতা: আর্দ্রতামুক্ত পরিবেশ বজায় রাখা। এসি-তে ব্যবহার করা।
কোনো তরল পরতে না দেয়া। মুছে রাখা। ব্লোয়ার দিয়ে পরিচ্ছন্ন রাখা। বাচ্চাদের ব্যবহারের সময় কি-বোর্ডের ওপর ট্র্যান্সপ্যারেন্ট প্লাস্টিক সীট ব্যবহার করা যেতে পারে।
৫. স্টোরেজের স্বল্পতা
সাবধানতা: যে কোনো ড্রাইভে সবসময় কমপক্ষে ২০%-এর মতো স্টোরেজ খালি রাখা।
প্রয়োজনে এক্সটারনাল হার্ড ড্রাইভ/ডিস্ক ব্যবহার করা যেতে পারে।
ডিস্ক্লেইমার: আমি একজন ডাক্তার, তবে মেধাবী নই। ইন্টারনেট থেকে এই তথ্যগুলো সংগৃহীত। এখানে অনেক আইটি এক্সপার্ট ও বিজ্ঞ ব্লগাররা আছেন। তাঁদের কাছ থেকে আরো মূল্যবান, আপডেটেড ও অথেন্টিক পরামর্শের আশায় রইলাম...
: প্রাসঙ্গিক মর্মান্তিক দুর্ঘটনা :
আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলামের ভাগ্নে আহমেদ শওকত মাসুদ (৪৩) নিজের বাসায় পুড়ে মারা গেছেন।
পুলিশ ও পরিবার বলছে, ‘ল্যাপটপ বিস্ফোরিত’ হয়ে ঘরে আগুন লাগলে দগ্ধ হন মাসুদ।
শাহবাগ থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, “মিরপুরের কাজীপাড়ার ওই বাসায় মাসুদ একাই থাকতেন। ল্যাপটপ বিস্ফোরিত হলে তিনি দগ্ধ হন। ”
বেলা সোয়া ১১টার দিকে মাসুদকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা জানান, তার মৃত্যু হয়েছে।
ঘটনার পরপরই হাসপাতালে ছুটে যান আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মাসুদ পুড়ে মারা গেছে।
মাসুদের পাশের ফ্ল্যাটের বাসিন্দা ও তার ফুপাতো ভাই জিয়াউর রহমান জিয়া বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, সকালে মাসুদের ফ্ল্যাট থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখে পাশের ভবনের নির্মাণ শ্রমিকরা হঠাৎ খবর দেয়।
“এরপর বাসার দড়জা ভেঙে ভেতরে ঢুকে দেখা যায়, মাসুদের দেহ অর্ধেক বিছানায় আর অর্ধেক মেঝেতে। সারা শরীর পুড়ে গেছে। তোষক, কাপড়-চোপড়েও আগুন জ্বলছে।
”
মাসুদের ছিন্নভিন্ন ল্যাপটপ থেকেও ধোঁয়া বের হচ্ছিল জানিয়ে জিয়া বলেন, সেটি বিস্ফোরিত হয়েই ঘরে আগুন লাগে বলে তারা ধারণা।
জিয়া জানান, স্কুল-পড়ুয়া ছেলেকে নিয়ে মাসুদ একাই ওই বাসায় থাকতেন। স্ত্রীর সঙ্গে প্রায় এক বছর ধরে তার সম্পর্ক নেই।
আগে এবি ব্যাংকে চাকরি করলেও মাসুদ বেশ কিছুদিন আগে তা ছেড়ে দিয়ে পারিবারিক ব্যবসা দেখভাল করা শুরু করেন বলে তার ফুপাত ভাই জানান।
সূত্র: বিডিনিউজ২৪.কম।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।