I want to be a dedicated social worker. কিছুদিন পূর্বে আমি একটি পোস্টে বলেছিলাম যে, ছোট বেলা থেকে আমি শুনে আসছি যে আমি হানাফী। কিন্তু কিছু মাস পূর্বে আমি কোরআন আর হদিস নিয়ে ভাল করে তার তাফসীর ও হাদীসের ব্যাখ্যা পড়তে শুরু করি। তাতে নামাযের মধ্যে কিছু সহী সুন্নত পাই। যা শাফী (রা: ) এর কথা বা তার দেয়া উক্তির সাথে মিলে যায়। আমি এসব সুন্নত যেমন ( বুকে হাত বাধা, রফে ইয়াদীন করা, সুরা ফাতেহার পর শব্দ করে আমিন বলা) ইত্যাদি আমল করতে শুরু করি।
আমি যখন এসব আমল করা শুরু করি অনেকে আমাকে সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখতে শুরু করল। আর গতকাল তো আমাকে আমার বাড়ির পাশের মাদ্রাসার এক হুজুর বলেই ফেলল যে, তুমি কি মাযহাব পরিবর্তন করছ? আমি বললা না হুজুর। আমি সহী সুন্নতের উপর কিছুর আমল বাড়াইছি মাত্র। উনি আমাকে বললেন যে, তুমি যা করছ তা আমাদের ইমাম বলে যান নি। তুমি অন্য কোন মাযহাব ধরছ এবং "তোমার পূর্বে যত আমল করছিলা তা বাতিল হয়ে গেছে" একথা শুনার পর আমি হতবাক হয়ে তাকিয়ে রইলাম।
কি করব আর তাকে কি বলব বুঝে আসে না। উনি বয়সের দিক দিয় আমর কাছ থেকে অনেক বড়। আমার জন্মের পূর্ব থেকে তিনি মাদরাসায় শিক্ষতা ও মসজিদের ইমামতি করেন।
এই হল আমাদের স্থানীয় ইমামদের ইসলামের প্রতি জ্ঞান। এসব আক্বীদা নিয়া উনারা শত শত ছাত্র-ছাত্রীদের দ্বীনের শিক্ষা দিয়া আসতেছে।
উনাদের অনেক করে বুঝালাম যে সহী হাদীসের উপর আমল বড় না কোন ইমাম সাহেবের আমল? তারা কোন কথাই শুনতে চাননা। উনারা মাযহাব ছাড়া কোন হাদীস মানতে বা তার উপর আমল করতে রাজি না।
আল্লাহ আমাদের হক কথা শুনা, বুঝা ও তার উপর আমল করার তওফিক দান করুন। আমিন। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।