আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

প্রশাসনের সহযোগীতায় আওয়ামী-বাকশালীদের শ্বেত সন্ত্রাস প্রমাণ করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কোন বিকল্প নেই!

আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ পুলিশের সামনেই অস্ত্র উঁচিয়ে গুলি, তবু গ্রেপ্তার নেই Click This Link পুলিশ এখন গ্রেফতার কেন যদি তারা সৎই থাকত তবে শুরুতেই ছাত্রলীগের গুন্ডাদের বাধাদিত ও আটক করত। কিন্তু সেটা কি হয়েছে? ছাত্রলীগের গুন্ডারা তথা সোনার ছেলেরা ভাল করেই জানে যে খোদ তাদের গডমাদার শেখ হাসিনার প্রশ্রয় রয়েছে। তাই তারা মিডিয়ার ক্যামেরায় ছবি ও ভিডিও ধারণেও কোন পরোয়া করেনি। এটাই ১৩ই ফেব্রুয়ারী ২০০১ও ঢাকার মালিবাগে ঘটেছিল। এর উদ্দেশ্য একটাই বিরোধী দলকে আতংকগ্রস্থ রাখা।

প্রকাশ্য কি গুম সব ধরণের ফ্যাসিষ্ট পদ্ধতি বেছে নিয়েছে। দেশের অর্থনীতি ও সিংহভাগ সাধারণ মানুষের জীবন-যাপন এখন নাভিশ্বাস ঠেকছে। সবই শাসক গোষ্ঠীর নগ্ন র্দূনীতির জন্য। জ্বালানি-গ্যাস, কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ, যোগাযোগ ও পদ্মা সেতু নির্মাণে দেড়ী, শেয়ার বাজার হরিলুট, অবৈধ অর্থ লেনদেন হয়েছে ডেষ্টিনি, হলমার্ক সহ সবই শাসকগোষ্ঠীর রাঘব বোয়ালদের মাধ্যমে। কিন্তু হাসিনার গৃহপালিত দুদক সহ প্রশাসন কেউই এর দোষ খুজে পায় না।

হাসিনা ক্ষমতায় থাকতে তারা সবই সাধু। দেশে ও বিদেশে বাহাদুরি দেখিয়ে দেশের অর্থনীতিটাকে ধ্বংসের পথে নিয়ে যাচ্ছে। এই কারণেই বিরোধী দলকে নিয়ম ও গণতান্ত্রিক ভাবে আন্দোলনে সংগঠিত হতে দিচ্ছে না। দেশের সিংহভাগ জনগণের দাবী একটি নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সুষ্ঠ নির্বাচন তাকে অপকৌশলের মাধ্যমে বাদ দেওয়া হয়েছে। সংবিধানের ৭(ক)তে বলা আছে প্রজাতন্ত্রের মালিক হল জনগণ।

কিন্তু বিবেক বুদ্ধি সবই বাকশালী তাই আদালতের রায়ে জনগণের ন্যায্য উপেক্ষিত হয়েছে। উদেশ্য একটাই দেশে নগ্ন র্দূনীতি, জুলুম ও ভারতের একতরফা সেবা করা। হাসিনা ভাল করেই জানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে তার দলের ভরাডুবি হবে। তাই প্রশাসন ও দলীয় গুন্ডা ব্যাতীত ভোটে সে জিততে পারবে না। প্রশাসন কিভাবে বর্তমান সরকারের কথায় উঠে বসে তা রাজশাহী ও রামুর ঘটনাতে প্রমাণিত।

তাই হাসিনার অধীনে নির্বাচন হলে এই ধরণের শ্বেত সন্ত্রাসে একতরফা আলীগের বিজয় চোখ বন্ধ করলেও হবে। এখন তাই ১৮ দলীয় জোট সহ যারা বাংলাদেশকে বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করতে চায় তাদের হাসিনার অধীনে নির্বাচন বয়কট করার দৃঢ় শপথ নিয়েই নির্দলীয়-নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ব্যাবস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে। নতুবা বাংলাদেশ ১৯৭২-৭৫ তলাবিহীন ঝুড়ির রাষ্ট্র হতে বাধ্য!  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.