শরতের ঐ মেঘের আকাশ উড়ছে রঙিন ঘুড়ি, নাটাই হাতে দস্যি বালিকা, মানজা দেয়া দড়ি। পন করেছে উড়বে ঘুড়ি সপ্তাকাশের পরে, ঘুড়ির চলায় মেঘের ভেলা যাবে দূরে সরে। স্বপ্ন ছিল আকাশ ছোঁয়ার, পাঠালো তার ঘুড়ি, পেছন পানে ঠায় দাঁড়ানো হিজল গাছের সারি। চঞ্চলা হাওয়া বইছে ভূবনে নাচছে ঘুড়ি দূলে, গোত্তা খেয়ে পড়ছে আবার উড়ছে নব সুরে। বালিকা তখন উঠছে হেসে, বলছে বোকা ঘুড়ি; আকাশ চিরে যেখানেই যাও, আমার হাতেই দড়ি। আমায় ছেড়ে পারবে না তো দূরে যেতে সরে, খুব যতনে উড়িয়েছি তোমায় স্বর্নালী আজ ভোরে। সাধ্যি কাহার তোমায় ছেড়ে দেখব আমি আজ! আমায় তুমি চেনো না তো, আমিই স্বপ্নবাজ হঠাৎ এলো আরেক ঘুড়ি, তীব্র, ধারালো সূতোয়; কেটে দিল তার সূতোকে আক্রমনের ছুতোয়! বালিকা তখন কেঁদে ওঠে যাচ্ছে ঘুড়ি ছেড়ে, চোখের জলে বিদায় জানায়, একটুকু হাত নেড়ে! ঘুড়ি তোমায় ভালোবাসি, পড়লে না মোর প্রেমে! তোমার ছবি টাঙিয়ে দিলাম মনের ঘরে ফ্রেমে!
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।