মুক্তিযুদ্ধে যেতে পারিনি, সবচাইতে বড় যন্ত্রণা..... . . . . . . . . .
যখন বিকাল হতে থাকে, হতে হতে সূর্যটা ঢলে পড়ে, পড়তে থাকে এইজন্যই বোধহয় আমার গানের প্রতিযোগিতা নিয়া কারো কোনো মাথা ব্যাথা নাই। রিকশা চালাই বইলা কি আমার সুখ দুখ নাই। ভাল লাগা নাই। আমার কি ইচ্ছা করে না গান গাইতে? আমার কি সাধ হয় না আকবর হইতে? কইলাম আমার পোস্টখান একটু স্টিকি কইরা দেন যেন...
আমার আকাশ ছোয়াঁর ভীষণ ইচ্ছে...কিন্তু পারিনা!!! তাই মনের আকাশে রং বেরংয়ের ঘুড়ি উড়াই...প্রতিনিয়ত! বাঙ্গালী জাতিটাই এমন, যেখানেই যাবে সাথে নিয়ে যাবে তার বৈচিত্রময় ঐতিহ্য, ক্বষ্টি-কালচার। আমাদের সেই পূর্বপুরুষেরা যেদিন পা রেখেছিলেন ইউরোপগামী জাহাজে, সেই থেকে শুরু। আজো আমরা ছড়িয়ে আছি...
এ ভাবেই দিন চলে যায়... যতটা সম্ভব, যে কোন 'বিদায়' অনুষ্ঠানকে 'না' বলার চেষ্টা করি। যেতে চাইনা। ভালো লাগে না। কাউকে বিদায় বলতে ভালো লাগে না। বিদায় দিতেও না। এমনকি নিজে বিদায় নিতেও আমার সহজ বোধ হয় না। জীবনে যতগুলো বিদায় অনুষ্ঠান হয়েছে 'আমাকে নিয়ে' প্রায় সবগুলো থেকে রক্ষা পেয়েছি কিছুদিন আগ...
নিশীথ রাতের বাদল ধারা মনে রবে কিনা রবে আমারে সাতবছর পর ঢাকায় ফিরে এসে কেমন যেন অদ্ভুত লাগছে। তবে মা বাবার খুশি, হাসিমাখা মুখগুলো দেখে মনে হচ্ছে আসার সিদ্ধান্তটা ঠিকই ছিল। মা তো কি করবে, কি খাওয়াবে, কি কিনে দেবে—এসব নিয়ে অস্থির। আজকে রাতে আবার ছোট ফুপ্পী, খালামনিদের দাওয়াত দিয়েছে।...
ক্যাচাল খুব ভালো লাগে কিছু একটা লিখন দরকার, কিন্তু কি নিয়ে লিখমু বুঝতাসিনা। একবার মনে হইলো ইমন জুবায়ের এর শোকবানীটা হোমপেইজ থিকা সরাইতে কই...আর কতিো দিন? উনার অবস্হা ডা হইসে আমাদের প্রয়াত জিল্লুর রহমানের মতো। সেই কবে মরসে, কিন্তু বনানী গোরোস্হানের উনার শোকা শোকান্নিত হওয়া ব্যানারগুলা...
এত দিন দেখেও ভাল কিছুই পেলাম না। অনেক দিন আসিনি। এবার নতুন নামে ফিরে এলাম। সামু কি আমাকে চিনতে পারবে? আজ আমি আর সেই আগের মত নেই। সামুও অনেক পালটে গেছে। একলা চলার জন্যে তৈরী হয়েই এসেছি। তবু যদি কেউ আমায় চিনে থাকেন তাহলে একটু আওয়াজ দেবেন। দেখি আপনাদের কেমন মনে আছে।
নহি দেবী, নহি সামান্যা নারী। আকাশে প্রচন্ড মেঘ করেছে। রওশন আরা তার কোমড়, উরুর প্রচন্ড ব্যাথা নিয়েও বিছানা থেকে নিজেকে টেনে নামালেন। উঠানের রোদে দেওয়া ধান গুলো এখনই না তুললে ঝড়-বৃষ্টিতে ভিজে গেলে এই ধান নিয়ে তাকে আবার বিপাকে পড়তে হবে। রুখশানা বাড়িতে থাকলে তবুও একটু সাহায্য করতে...
ও হাসিনা… জানি একদিন ভুলবি আমারে… ও খালেদা… জানি একদিন ভুলবি আমারে..… আমি এহন চাপা পড়া, আমি এহন চাপা পড়া সাভার শহরে.… মালিক বলে, কাজে তোদের আসতে হবে মাস্ট, না আসলে বেতন তোদের কাটা যাবে জাআআস্ট… অল্প টাকার রোজগারে, কেমনে পালি বাচ্চারে… সেই খবর তো আমার মালিক কিসুই...
"ব্লগকে সিরিয়াসলি নেবার কিছু নেই"...গরীব স্ক্রীপ্ট রাইটার সখিনার জন্যই ফার্স্ট বেঞ্চের ছেলেমেয়েদের ২সারির মাঝখানের প্রথম সিটটাতে বসতো টেনেটুনে ক্লাসে ওঠা ছাত্র… আজও রশীদ স্যারের হোমমেড চিকন কঞ্চির স্বাদ ভুলতে পারে নি রমজান। পিছনের দিকে বসলে হয়তো মাঝে মাঝে পড়া না করে যেয়েও ফাকতালে...
ও হাসিনা… জানি একদিন ভুলবি আমারে… ও খালেদা… জানি একদিন ভুলবি আমারে..… আমি এহন চাপা পড়া, আমি এহন চাপা পড়া সাভার শহরে.… মালিক বলে, কাজে তোদের আসতে হবে মাস্ট, না আসলে বেতন তোদের কাটা যাবে জাআআস্ট… অল্প টাকার রোজগারে, কেমনে পালি বাচ্চারে… সেই খবর তো আমার মালিক কিসুই...
ময়মনসিংহের গৌরীপুর সদর থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত মোগল স্মৃতি বিজড়িত গ্রাম কিল্লাতাজপুর। কিশোরগঞ্জের জঙ্গলবাড়ি ঈশা খাঁর দৌহিত্র ফিরোজ খাঁ দেওয়ান আর কিল্লাতাজপুর এর নবাব উমর খার কন্যা বীরাঙ্গনা সখিনার স্মৃতিময় এই গ্রাম যা ইতিহাসে আজও অমর হয়ে আছে। কিন্তু সঠিক তত্ত্বাবধানের অভাবে...
চীৎকার করে কাঁদে সখিনা আকাশ পাতাল ধরনী প্রকম্পিত হয়.. প্রকম্পিত হয় আরশ কুরশী থরথর থরথর কম্পমান। বোবা রাতের পাখি নিশুতির আধাঁরে শুধু চোখ মেলে--ছটফট ছটফট যন্ত্রনায় থির চোখ দুটো বেয়ে জল ঝড়ে কিছু করতে না পারার সীমাহীন অক্ষমতায়...... শুকনো ঠনঠনে জলহীন...
স্বাধীন বাংলা কেল্লা তাজপুর গৌরীপুর উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১৩ কিলোমিটার দূরবর্তী মুঘল স্মৃতিবিজড়িত গ্রাম।কেল্লা তাজপুরের মুঘল মসনব্দার উমর খাঁর কন্যা সখিনা বিবি।সখিনা বিবির সাথে জঙ্গল বাড়ীর ঈশা খাঁর দৌহিত্র ফিরোজ খাঁর মধ্যে গভীর গড়ে উঠে। কিন্তু সখিনার পিতা উমর খাঁ মুঘল পক্ষীয় ছিল।অপর...
যারা ঈমান এনেছে আল্লাহ তাদের অভিভাবক ,তাদেরকে তিনি বের করে আনেন অন্ধকার থেকে আলোর দিকে । ২৫৭ , সুরা বাক্বারা । এই যে শহুরে মানব , কয়েকদিন আগেই খুব ঘটা করে পান্তা ইলিশ খেয়ে বাংগালিয়ানা নবায়ন করেছেন , এখন একটা প্রশ্ন করি তাহলে । অরিজিনাল বাঙ্গালী মানে ওই কিষাণ কিষাণীরা এখন খুব...