আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

হেফাজতে ইসলাম নামের সংগঠনের পোস্ট মর্টেম

বাংলা আমার দেশ আমরা গভীর উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার সঙ্গে লক্ষ্য করছি যে, বেশ কিছুদিন ধরে আমাদের শেষনবী, রাহ্মাতাল্লিল আলামিন ও আমাদের প্রাণাধিক প্রিয়নবী মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সা. কে নিয়ে কতিপয় ব্যক্তি বিভিন্ন ব্লগ, ফেসবুক, অনলাইন এবং সামাজিক যোগাযোগ সাইটে অপমানজনক, কুরুচিপূর্ণ শব্দ ব্যবহার করে আসছে যা অত্যন্ত গর্হিত অপরাধ। আল্লাহ স্বয়ং এর বিচার করবেন। বাংলাদেশ সম্মিলিত ইসলামী জোট পবিত্র কুরআনের বিধানের আলোকে ক্রমাগত বলছে বর্তমানে দেশের উদ্ভূত পরিস্থিতিতে নবীপ্রেমিক, মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে লক্ষ শহীদের আত্মত্যাগ এবং মা-বোনদের সম্ভ্রমহানির বিনিময়ে অর্জিত আমাদের স্বাধীনতা প্রিয় দেশপ্রেমিক, শান্তিপ্রিয় ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের করণীয় কী। মানবতার মুক্তির দূত শেষনবী মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সা.-এর জীবদ্দশায় অবিশ্বাসীগণ কর্তৃক তাঁর অবমাননার, কটূক্তির কথা পবিত্র কুরআনের ১০নং সূরা ইউনূস এর ২নং আয়াতে বলা হয়েছে- ‘ক্বলাল কাফিরুনা ইন্নাহাজা লাসাহিরুম মুবিন’। অর্থাৎ, ‘কাফিরগণ বলে, এ তো এক সুষ্পষ্ট জাদুকর’।

না-উ-যুবিল্লাহ। পবিত্র কুরআনের ৩৮ নং সূরা সাদ-এর ৪নং আয়তে বলা হয়েছে-“অ-ক্বলাল কাফিরুনা হাজা সাহিরুন কাযযাব”। অর্থাৎ, ‘কাফিরগণ বলে, এ তো এক জাদুকর, মিথ্যাবাদী’। না-উ-যুবিল্লাহ। পবিত্র কুরআনের ৫১নং সূরা যারিয়াতের ৫২ নং আয়াতে বলা হয়েছে- ‘কাজালিকা মা- আতাল্লাজীনা মিনক্বব্লিহিম মিররাসূলিন ইল্লা ক্বলু সাহিরুন আও মাজনুন’।

অর্থাৎ,‘এইভাবে উহাদের পূর্ববর্তীদের নিকট যখনই কোন রাসূল আসিয়াছে উহারা তাহাকে বলিয়াছে, তুমি তো এক জাদুকর, না হয় এক উম্মাদ’। না-উ-যুবিল্লাহ। এ যুগে আমাদের দেশে যে সকল হতভাগা আমাদেরই প্রাণাধিক প্রিয় রাসূল সা. এবং ইসলামকে নিয়ে জঘন্য ভাষায় কটূক্তি করছে, সে সকল কটূক্তিকারীদের সাথে আমরা কি আচরণ করব? কিভাবে আমাদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করব? কিভাবে আমরা তাদের কটুক্তির জবাব দিব? তার বিধান পবিত্র কুরআন-এর ৫১ নং সূরা যারিয়াতের ৫৪ নং আয়াতে দেড় হাজার বছর আগেই উল্লেখ পূর্বক মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন নবীপ্রেমিক, রাসূলপ্রেমিক, আল্লাহর বান্দাদিগকে প্রতিকারের বিধান দিয়ে বলেছেন- ‘ফাতাওয়াল্লাহ আনহুম ফামা আন্তা বিমালুম’। অর্থাৎ, ‘অতএব তুমি উহাদিগকে উপো কর, ইহাতে তুমি অভিযুক্ত হইবে না’। একই সূরার ৫৫ নং আয়াতে মহান আল্লাহ্ বলেন-‘ওয়াযাক্কির ফা-ইন্নায্যিকরা তানফাউল মু’মিনিন’।

অর্থাৎ, ‘তুমি উপদেশ দিতে থাক, কারণ উপদেশ মু’মিনদেরই উপকারে আসে’। ২৩নং সূরা মু’মিনূনের ৯৬ নং আয়তে বলা হয়েছে- ‘ঈদ্ফা বিল্লাতি হিয়া আহ্সানুস্ সাইয়্যিয়াহ, নাহ্নু আ’লামু বিমা ইয়াসিফুন’। অর্থাৎ,‘মন্দের মুকাবিলা কর যাহা উত্তম তাহা দ্বারা; উহারা যাহা বলে আমি সে সম্বন্ধে সবিশেষ অবহিত’। ঐশী গ্রন্থ পবিত্র কুরআনকে বিদ্রƒপ করা হলে, প্রত্যাখান করা হলে কিভাবে মুসলমানগণ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করবেন সে বিষয়ে পবিত্র কুরআনের ৪নং সূরা নিসার ১৪০ নং আয়াতে চিরস্থায়ীভাবে প্রতিকারের বিধান দিয়ে মহান আল্লাহ্ বলেন-অর্থাৎ,‘কিতাবে তোমাদের প্রতি তিনি তো অবতীর্ণ করিয়াছেন যে, যখন তোমরা শুনিবে, আল্লাহর আয়াত প্রত্যাখ্যাত হইতেছে এবং উহাকে বিদ্রুপ করা হইতেছে, তখন যে পর্যন্ত তাহারা অন্য প্রসংগে লিপ্ত না হইবে তোমরা তাহাদের সহিত বসিও না, অন্যথায় তোমরাও উহাদের মত হইবে। মুনাফিক এবং কাফির সকলকেই আল্লাহ্ তো জাহান্নামে একত্র করিবেন’।

অনুরূপ কথা ৬নং সূরা আনআম-এর ৬৮ এবং ৬৯ নং আয়াতেও বলা হয়েছে। আমরা বাংলাদেশ সম্মিলিত ইসলামী জোটের পক্ষ থেকে সরকারের নিকট জোর দাবী জানিয়েছি বিশ্বনবী সা.-এর প্রতি কটূক্তিকারীদের অবিলম্বে খুঁজে বের করে এবং দেশের শান্তি শৃঙ্খলা বিনষ্ট করার চক্রান্তের অভিযোগে ও ধর্মীয় অনূভুতিতে আঘাত হেনে উসকানি দিয়ে বিভিন্ন ব্লগ, ফেসবুক-সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে কুরুচিপূর্ণ লেখালেখি করে ধর্মভীরু মানুষদের ক্ষেপিয়ে তুলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকার্য বাধাগ্রস্ত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকার দায়ে প্রচলিত আইনে বিচার বিভাগীয় তদন্তের মাধ্যমে তাদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করতে হবে। ’৭১-এর স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে নাপাকিস্তানের হানাদার বাহিনীর এদেশীয় দোসর কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী-মানবতা বিরোধী জামাত নেতা গোলাম আযম, নিজামী, সাঈদী, মুজাহিদ, কাদের মোল্লা, কামারুজ্জামান, এবং বিএনপি নেতা সাকা চৌধুরী আব্দুল আলিম গংরা ইসলামের নামে যে ৩০ লক্ষ মানুষকে হত্যা করেছে তার মধ্যে হিন্দু কতজন ছিল? বৌদ্ধ কতজন ছিল? খ্রিষ্টান কতজন ছিল? সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ কি হযরত মুহাম্মাদ সা. -এর উম্মত-কালেমায়ে বিশ্বাসী মুসলমান ছিল না? এই ৩০ লক্ষ মানুষের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদেরকে ইসলামের নামে, ধর্মের নামে, পাকিস্তান রক্ষার নামে রাজাকার,আলবদর, আল শামস্ বাহিনী গঠন করে এ জাতির চির দুশমন, ইসলমের দুশমন, নবী-রাসূল সা.-এর দুশমন, দেশের দুশমন ’৭১-এর গণহত্যাকারী জামায়াত-বিএনপি নেতারা যে অপরাধ করেছে পবিত্র কুরআনের ২নং সূরা বাকারার ১৭৮নং এবং সূরা মায়িদার ৪৫নং আয়াতের বিধান অনুযায়ী তাদের মৃত্যুদণ্ডের কথাই বলা হয়েছে-আল্লাহ্ বলেন, অর্থাৎ, ‘হে মু’মিনগণ নিহতদের ব্যাপারে তোমাদের জন্য কিসাসের (স্বজ্ঞানে অন্যায়ভাবে কেহ কাহাকে হত্যা করিলে বিনিময়ে হত্যাকারীকে হত্যা করার যে বিধান রহিয়াছে, ইসলামী পরিভাষায় তাহাকে ‘কিসাস’ বলে। ) বিধান দেওয়া হইয়াছে স্বাধীন ব্যক্তির বদলে স্বাধীন ব্যক্তি, ক্রীতদাসের বদলে ক্রীতদাস ও নারীর বদলে নারী .....’। ৫নং সূরা মায়িদার ৪৫ নং আয়াতে বলা হয়েছে- ‘আমি তাহাদের জন্য উহাতে বিধান দিয়াছিলাম যে, প্রাণের বদলে প্রাণ, চোখের বদলে চোখ, নাকের বদলে নাক, কানের বদলে কান, দাঁতের বদলে দাঁত এবং যখমের বদলে অনুরূপ যখম .....’।

দেশবাসী আশা করে, জামাত-শিবির চক্র সত্যিকারের ইসলাম, কুরআন এবং রাসূল সা.-এর আদর্শে বিশ্বাসী হলে উপরে উল্লিখিত আয়াতসমূহ এবং নি¤œলিখিত পবিত্র কুরআনের সূরা নিসার ১৩৫ নং আয়াতের বিধানের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকতে সচেষ্ট হবেন এবং তাদের যুদ্ধাপরাধী নেতাদের পক্ষ ত্যাগ করে হরতাল দিয়ে যানবাহনে অগ্নিসংযোগ, বোমা হামলা, জাতীয় সম্পদ ধ্বংস, নিরীহ মানুষদের হত্যা, শহীদ মিনার ভাংচুর, জাতীয় পতাকার অবমাননা, আইন শৃঙ্খলা রাক্ষাকারী বাহিনীর ওপর আক্রমণ, বিভিন্ন ধর্মীয় উপাসনালয়ে হামলা এবং সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন, দেশব্যাপী তাদের নৈরাজ্য বন্ধ করে ঐশী গ্রন্থ আল কুরআনের বিধান, আইনের শাসন ও ন্যায় বিচারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে শান্তির পথে তারা ফিরে আসবেন। আল্লাহ্ বলেন- অর্থাৎ, ‘হে মু’মিনগণ! তোমরা ন্যায়বিচারে দৃঢ় প্রতিষ্ঠিত থাকিবে আল্লাহর সাক্ষীস্বরূপ; যদিও ইহা তোমাদের নিজেদের অথবা পিতা-মাতা এবং আত্মীয় স্বজনের বিরুদ্ধে হয়; সে বিত্তবান হউক অথবা বিত্তহীন হউক আল্লাহ্ উভয়েরই ঘনিষ্ঠতর। সুতরাং তোমরা ন্যায়বিচার করিতে প্রবৃত্তির অনুগামী হইও না। যদি তোমরা পেঁচালো কথা বল অথবা পাশ কাটাইয়া যাও তবে তোমরা যাহা কর আল্লাহ্ তো তাহার সম্যক খবর রাখেন’। (আল-কুরআন, সূরা নিসা, আয়াত নং-১৩৫) পবিত্র কুরআন এবং ইসলামকে আল্লাহ্ স্বয়ং নিজেই হেফাজত করার ঘোষণা দিয়ে ১৫নং সূরা হিজর-এর ৯নং আয়াতে চিরস্থায়ীভাবে বিধান দিয়ে সর্বশক্তিমান আল্লাহ্ তা’য়ালা বলেন-‘ইন্না নাহ্নু নায্যালনাজ যিক্রা ওয়া ইন্নালাহু লা-হা-ফিজুন’।

অর্থাৎ, ‘আমিই কুরআন অবতীর্ণ করিয়াছি এবং অবশ্য আমিই উহার সংরক্ষক’। যেখানে ইসলাম-কুরআন হেফাজতের দায়িত্ব আল্লাহ্ তা’য়ালা স্বয়ং নিজেই নিয়েছেন, সেখানে আল্লাহ্র দায়িত্ব পালনের কথা একমাত্র শয়তান ছাড়া অন্য কেহ বলতে পারে না। সুতরাং মাওসেতুং এর মতাদর্শের লং-মার্চের কর্মসূচীর ধারক-বাহক হেফাজতে ইসলাম নামের সংগঠনটিই ইসলাম এবং কুরআন বিরোধী। দেশবাসী আজ জানতে চায়? হেফাজতে ইসলামের নেতারা ’৭১-এর স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় কোথায় ছিলেন? মুক্তিযুদ্ধের সময় যখন পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী এবং রাজাকাররা ৩০ লক্ষ বাঙালিকে হত্যা করে ২ লক্ষ ৬৯ হাজার মা-বোনের ইজ্জত সম্ভ্রম কেড়ে নিয়ে ঘর বাড়িতে আগুন জ্বালিয়ে ঘরে রক্ষিত কুরআন-হাদিস পুড়ে তছনছ করে দিয়েছিল তখন এই হেফাজতে ইসলামের নেতা আহমদ শফি সাহেব এবং তার সাথীরা কোথায় ছিলেন? স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় আহমদ শফি সাহেবরা হেফাজতে ইসলামের নামে সংগঠন তৈরি করে পাকিস্তানি আর রাজাকারদের হাত থেকে আমাদের মা-বোনদের ইজ্জত সম্ভ্রম এবং গণহত্যা বন্ধ করতে তখন কেন এগিয়ে আসেননি? কারণঃ- আহমদ শফি সাহেবরা তখন পাকিস্তানকে রক্ষা করার জন্য মুজাহিদ বাহিনী গঠন করে পাকিস্তানি আর রাজাকারদের সকল ঘৃণ্য কর্মকাণ্ডকে সহযোগিতা করেছিলেন এবং এখনও করে যাচ্ছেন। সরকার ব্লগ নিয়ে কাজ করছেন।

এজন্য ধন্যবাদ। কিন্তু জামাত-শিবিরের ব্লগ ও ব্লগাররা এখনো বহাল তবিয়তে রয়েছে। অথচ এরাই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচালে অন্যের নামে ভূয়া একাউন্ট খুলে অপপ্রচার চালাচ্ছে। সরকার ‘আমার ব্লগ’- এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে, কিন্তু জামাত-শিবিরের ‘বাশের কেল্লা’ ও ‘সোনার বাংলা’সহ সকল ব্লগ-অনলাইনের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। পবিত্র কাবা শরীফের গিলাফের অপব্যবহার করে সাঈদীর মুক্তির দাবিতে ভূয়া মানববন্ধনের ছবি কয়েকটি পত্রিকায় প্রকাশ করা সত্তেও পবিত্র কাবা শরীফের মর্যাদার অবমাননার জন্য সময়মত কাউকে গ্রেপ্তার ও শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি।

মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন আমাদের জন্য নামাজ-রোজা যেভাবে ফরজ করে দিয়েছেন, ঠিক সেভাবেই দল মত নির্বিশেষে সকল যুদ্ধাপরাধী- ঘাতকদের বিচার করাও উল্লিখিত পবিত্র কুরআনের বিধান অনুযায়ী আমাদের জন্য ফরজ করে দিয়েছেন। আমরা যদি ’৭১-এর ঘাতকদের বিচার না করি তাহলে ‘মা’-লিকি ‘ইয়াওমিদ্দীন’-এ অর্থাৎ, ‘বিচার দিবসের মালিকের’ নিকট আমাদের সমগ্র জাতিকে আল্লাহ্র বিধান লঙ্ঘনের দায়ে কঠিন শাস্তি এবং জবাবদিহি করতে হবে। ‘আলাইকুমুস্ সিয়াম’ দ্বারা রোজা ফরজ করা হয়েছে এবং ‘আলাইকুমুল কিসাস’ দ্বারা হত্যাকারীদের কে হত্যা করার বিধান দেওয়া হয়েছে। তাই আসুন, আমরা মুসলমানরা নামাজ রোজা ঈমানী দায়িত্বে যেভাবে ফরজ হিসেবে আদায় করি ঠিক সেইভাবে আমাদের জাতির চিরশত্রু, ’৭১-এ মুসলমান নিধনকারী, মা-বোনদের ইজ্জত সম্ভ্রম লুন্ঠনকারী, মানবতা বিরোধী- যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবীতে সর্বস্তরের ধর্মপ্রাণ জনগণকে ’৭১-এর ন্যায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ সা.কে কটুক্তির পুরাতন ইস্যুকে নতুন ইস্যু বানিয়ে হেফাজতে ইসলামের নামে ’৭১-এর যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষা করার ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে ধর্মপ্রাণ জনগণকে রুখে দাঁড়ানোর জন্য বাংলাদেশ সম্মিলিত ইসলামী জোটের পক্ষ থেকে উদাত্ত আহবান জানাচ্ছি। জয় আমাদের সুনিশ্চিত ইন্শাআল্লাহ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.